মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায়

আপনি কি মাথার খুশকি সমস্যা ভুগছেন? কোন শ্যাম্পু থেকে আর যাচ্ছে না? তাই মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায় এবং বিশেষ করে মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায়
এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন মাথায় চুলকানি কেন হয়। চুলকানির দূর করার ঘরোয়া উপায় মাথার অ্যালার্জি দূর করার ওষুধ কি মাথার খুশকি দূর করার জন্য কোন শ্যাম্পু সবথেকে ভালো ইত্যাদি বিষয়।

ভূমিকা

শীতকালে মাথায় খুশকি এবং চুলকানি এটি একটি সাধারণ সমস্যা। শীতকালে ত্বক অনেক শুষ্কতার কারণে মাথায় খুশকি হয়ে থাকে। মাথায় অধিক পরিমাণে খুশকি হলে মাথা চুলকায়। এতে আরো অনেক রোগের সম্ভাবনা থাকে। তাই মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায়, মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার উপায়, মাথায় চুলকানি কেন হয় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায়

মাথার খুশকি ও চুলকানি একটি সাধারন সমস্যা হলেও এটি বেশ অস্বস্তি দেয়। যে কোন সোশ্যাল পরিবেশে মাথায় খুশকি নিয়ে গেলে অনেক সময় মানসম্মানের ও ব্যাঘাত ঘটতে পারে। তাই কিছু নিয়ম ও অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করতে পারবেন। মাথার খুশকি ও চুলকানি দূর করার উপায় সমূহ উল্লেখ করা হলো

আপেল সিডার ভিনেগার
দিয়ে গাজন আপেল দিয়ে গাজন পদ্ধতি ব্যবহার করে তৈরি করা হয় আপেল সিডার ভিনেগার। আপেল সিডার ভিনেগারের ভিতরে পাঁচ ভাগ এসিটিক অ্যাসিড রয়েছে। এই এসিড অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণসম্পন্ন অর্থাৎ এটি ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস নিরাময় করতে সাহায্য করে।
আপেল সিডার ভিনেগার
যেভাবে ব্যবহার করবেন: একটি পাত্রে অনুপাত এক পানি ও আপেল সিডার ভিনেগার ভালোভাবে মিশানো। এই মিশ্রণটি ত্বকে অর্থাৎ মাথায় ভালোভাবে ঘষে লাগাতে হবে প্রায় আধা ঘন্টা পর পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে ফেলুন প্রায় দুই তিন সপ্তাহ একই পদ্ধতি অনুসরণ করে এই মিশ্রণটি মাথায় ঘষলে আপনার মাথার খুশকি এবং চুলকানি অনেকটাই দূর হবে।

নারিকেল তেল
আপনারা সবাই অবশ্যই জেনে থাকবেন যে নারিকেল তেল মাথার এবং মাথার চুলের জন্য কতটা উপকারী। নারিকেল তেল শুধু যে মাথার খুশকি দূর করে তাই না এই তেল মাথাকে ঠান্ডা রাখতে ও অনেক সাহায্য করে। আর অর্গান নারিকেল তেল কিছু প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। যার কারণে এই তেলে অন্য কোন উপাদান মেশানোর প্রয়োজন হয় না।
এই তেল বাজারে বিক্রি করতেও দেখা যায়। নারিকেল তেলের রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ফাংগাস ইস্ট বিভিন্ন রকমের সংক্রমণ থেকে মুক্ত করতে সাহায্য করে এমনকি অ্যাক্টিমা ও মাথায় চুলকানি উকুন এর ফলে যে ধরনের চুলকানি উৎপত্তি হয় এই নারিকেল তেল ব্যবহারের ফলে সেটাও দূর করতে সহায়তা করে।
নারিকেল তেল
ব্যবহারে নিয়মাবলী: গোসল করার পর মাথায় নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে একটু আলাদা কারণ গ্রহণ করার পর মেয়েদের চুল ভেজা থাকে। তাই চুল শুকনো করার পর এই তেলটি মাথায় ভালোভাবে মালিশ করতে পারেন আর অর্গানিক নারিকেল তেল ব্যবহারের ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে যারা মাথায় তেল দিয়ে চলাফেরা করতে পারেন তারা গোসলের পর চুল শুকিয়ে এই তেলটি  নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।

অ্যালোভেরা জেল
এলোভেরা পাতার ভেতরে এক বিশেষ ধরনের গোটা গোটা সাগুর মত এক ধরনের উপাদান থাকে যা চুলের ও ত্বকের যত্নে বেশ উপকারী। সাধারণত মাথা ত্বকের শুষ্কতার এবং মাথায় জ্বালাপোড়া মাথায় খুশকি ইত্যাদি সমস্যা দূর করতে এই জেলটি ব্যবহৃত হয়। আরো বলতে গেলে মাথায় ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ দূর করার জন্য না থাকে ঠান্ডা রাখার জন্য এই জেল বেশ উপকারী।
অ্যালোভেরা জেল
ব্যবহারের নিয়ম: বাজার থেকে অ্যালোভেরা জেল টি কিনে নিয়ে আসুন। এরসাথে কিছু উপাদান মিশিয়ে আপনি বাড়িতেই শ্যাম্পু তৈরি করতে পারেন অথবা বাজার থেকেই অ্যালোভেরা জেল দ্বারা তৈরি শ্যাম্পু কিনে আনতে পারেন। তারপর এই জেল সমৃদ্ধ শ্যাম্পু টি মাথায় ভালো হবে লাগান। ১০-১৫ মিনিট পরে মাথা ভালো ভাবে ধুয়ে ফেলুন।

মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার উপায়

ছেলেদের থেকে মেয়েদের মাথায় বেশি হয়ে থাকে কারণ মেয়েরা চুলের প্রত্যেকটি তেমনটা যত্ন নেয় না আর মেয়েদের মাথায় চুল বেশি হওয়ার কারণে তাদের মাথা গড়া পর্যন্ত আলো বাতাস না যাওয়ায় চুলের গোড়ায় অনেক কষ্ট ও রুগ্ন হয়ে মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো

নারিকেল তেল:
মেয়েদের মাথার চুলের যত্নের একটি প্রথম এবং প্রধান উপাদান হলো নারিকেল তেল বিশুদ্ধ নারিকেল তেল তুলে মাখলে চুল অনেকটাই শক্তিশালী হয় সে কারণে চুলে খুশকি ও হতে পারে না। নারিকেল তেল খোসকি দূর করতে বেশ কার্যকরী এছাড়াও এই তেল চুলের গোড়াকে মশ্চারাইজ করতে এবং খুশকি ও কল ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা দূর করে দেয় সপ্তাহের অন্তত দুবার নারিকেল তেল চুলের গোড়ায় ভালোভাবে পালিশ করলে খুব তাড়াতাড়ি ফলাফল পাওয়া যায়।
নারিকেল তেল
পেঁয়াজের রস: একটি বাটিতে দুটো পেঁয়াজ নিন ভালোভাবে বেটে থেতিয়ে রস বের কুরন। ওই রস চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগান এবং কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পুর দ্বারা চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সাত দিনে অন্তত তিনবার পেঁয়াজের রস চুলে মাখলে খুশকি সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
পেঁয়াজের রস
লেবুর রস: একটি পাত্রে দুই চামচ লেবুর রস অল্প একটু পানির সঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে চুল ম্যাসেজ করুন। তিন থেকে চার মিনিট চুল মেসেজ করার পর চুল ভালোভাবে পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার এ পদ্ধতি অবলম্বন করে লেবুর রস দিয়ে মাথা মালিশ করুন এতে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
লেবুর রস
মেথি: মেথি চুলের জন্য অনেকটাই উপকারী এটার কারণ অজানা নেই। মেথি সারারাত ধরে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ভালোভাবে ছেকে নিতে হবে। নেওয়ার পর যে পানি থাকবে সেটা অবশ্যই আপনি ফেলে দিবেন না। এবার যা করতে হবে ছেকে নেওয়া মেথি আপনার চুলের গোড়ায় অর্থাৎ মাথার ত্বকে ভালোভাবে মালিশ করতেকরুন। 
মেথি
এ অবস্থায় এক ঘন্টা রাখার পরে ভালো করে চুল এবং মাথার মাশে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এরপর মেথি ভিজিয়ে রাখা পানি দিয়ে একবার চুল পরিষ্কার করে নিন। এভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার মেথি ব্যবহার করলে আপনার চুল অনেকটাই খুশকি মুক্ত সুন্দর সতেজ শক্তিশালী হবে।

মাথায় চুলকানি কেন হয়

শীতকাল এলেই প্রায় মানুষের যে সমস্যা হয় সেটি হল খুশকির সমস্যা অত্যাধিক খুশকি মাথা কে বেশ অস্বস্তি দেয়। এ ধরনের সমস্যা বেশি হয় যখন তাপমাত্রা উঠানামা করে এ সময় আরও একটু সমস্যা হয়। সেটি হচ্ছে মাথার চুলকানি আর এই চুলকানি মূলত মাথায় অতিরিক্ত খুশকি কারণেই হয়। যে কারণে মাথায় চুলকানি হয় তা হল:
  • যখন মাথায় অতিরিক্ত খুশকি হয় এবং একুশির কারণে মাথা চুলকাতে হয় আর এই চুলকানোর কারণে চুলকানির উৎপত্তি হয়।
  • চুলে ব্যবহার করা কোন উপাদান যা এলার্জি বহন করে এ ধরনের ব্যবহার করলে মাথায় চুলকানি হতে পারে।
  • ফাঙ্গাস ইনফেকশন কি কারণে মাথায় হয়ে থাকে এটির কারণেও মাথায় চুলকানি হয়।

মাথার চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়

মাথার খুশকি দূর করার জন্য বিশেষ কোনো ওষুধ না খেয়ে বা এন্টিবায়োটিক যতক্ষণ ওষুধ ব্যবহার না করে ঘরোয়া উপায়ে আপনি খুব সহজেই মাথার চুলকানি দূর করতে পারবেন। মাথার চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় হল

অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল সম্পর্কে আপনারা সবাই জেনে থাকবেন মানুষের ত্বক এর যত্নে তেল খুব উপকারী এবং চুলের যত্নে এর কোন জুড়ি নেই অলিভ অয়েলে কাজ হল মাথার ত্বকের আর্দ্রতা ঠিক রাখা দুই চামচ এই তেল একটুখানি গরম পানির সাথে মিশিয়ে মাথার চুলের গোড়ায় ভালোভাবে মাখিয়ে নিন সারারাত রাখার পর সকালে শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
অলিভ অয়েল
সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার এ পদ্ধতিতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে মাথার ত্বকের চুলকানির সমস্যা দূর হয়।
পেপারমিন্ট অয়েল: তাঁত শীতল রাখার জন্য পেপারমেন্ট তেলের বেশ উপকারী এই তেল মাথার ত্বকে নির্মিত ব্যবহার করলে মাথা অনেকটাই ঠান্ডা থাকে এছাড়াও মাথার আদ্রতা ধরে রাখতেও বেশ সহায়ক এটি ব্যবহার করার জন্য আপনি এক চামচের অর্ধেক পেপারমেন্ট তেল এবং তার সাথে দেড় থেকে দু চামচ নারিকেল তেল মিশ্রণ করুন। এবার এটি তুলোরকাঠির সাহায্যে সারা মাথায় মিশ্রণটি ভালোভাবে লাগিয়ে নিন এভাবে সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করবেন।
পেপারমিন্ট অয়েল
আর্গান অয়েলের: চুল সুন্দর ও সুস্থ রাখতে এবং মাথার ত্বককে ভালো রাখতে অর্গান অয়েল বেশ উপকারী। কিছু পরিমাণ অর্গানওয়েল হাতের তালুতে নিয়ে মাথায় ভালো ভাবে মেসেজ করে দিন এমন ভাবে ব্যবহার করবেন যেন চুলের গোড়া অব্দি এই তেল পৌঁছে যায় সারারাত রাখার পরে সকালে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এভাবে সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করুন।

টি ট্রি অয়েলে: চুলের যত্নে আরও একটি উপকারী তেলের নাম টি ট্রি অয়েল এইতো মাথার আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়ক এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টি ফাঙ্গাস বৈশিষ্ট্য আছে এই তেলে যা ত্বকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এজন্য এই তেল খুব বেশি ব্যবহারের দরকার হয় না কয়েক ফোটা হাতের তালুতে নিয়ে পাঁচ মিনিট মাথায় ভালোভাবে মেসেজ করুন এভাবে দু ঘন্টা পরে পরিষ্কার করে নিন তাহলে মাথার খুশকি সমস্যা অনেকটাই দূর হবে।

মাথার এলার্জি দূর করার ঔষধ

সাধারণত ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করার মাধ্যমে মাথার চুলকানি এবং এলার্জি দূর করা যায় এছাড়াও কিছু ওষুধ ব্যবহার করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করা যায় মাথার এলার্জি দূর করার ঔষধ হল
  • মাথার চুলকানির সমস্যা যদি শুষ্ক ত্বক অথবা ব্রোনোর কারণে হয় তখন চেষ্টা সাইক্লিন বি আর টু গনস্টিক এর মত ওষুধ সেবন করতে পারেন।
  • আর যখন ডার্মাটাইটিসের কারণবশত এ সমস্যা হয় তখন এন্টিহিস্টামিন নামক ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।
  • মাথার ত্বকে দাউদের কারণে যদি চুলকানি হয় তখন অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ ব্যবহার করবেন।
  • যখন মাতা তোকে সাইরাসিস ও একজিমা এর কারণে চুলকানি হয় তাহলে লোকাল টরইড ব্যবহার করবেন।
  • যখন আপনার মাথা ত্বক নিউরোপ্যাথিক চুলকানির সমস্যা হয় এ ক্ষেত্রে ট্রপিকাল কেন না বিড এড ব্যবহার রিসে রিসেপ্টর এক লিস্ট ব্যবহার করতে পারেন।
  • মাথায় অত্যাধিক উকুনের জন্য ট্রপিকাল পারমিথিন উপাদান ব্যবহারকারী শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন যা উকুন এবং উকুনের ডিম সাহায্য করে এটা কিছুদিন ধরে ব্যবহার করতে হবে।
এছাড়া আরো একটি মাথার এলার্জির ভাল এবং কার্যকরী ঔষুধের নাম হল: ন্যাসিভিওন এলার্জি‌ ১২০ এম জি ট্যাবলেট।
মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার শ্যাম্পু

মেয়েদের মাথার খুশকি দূর করার শ্যাম্পু হলো সিলেক্ট প্লাস। এছাড়া আরো কিছু শ্যাম্পুর নাম হল:
  • সানসিল্ক শ্যাম্পু
  • ডাভ শ্যাম্পু
  • প্যান্টিন প্রো
  • ডাবর আমলা
  • ক্লিয়ার

লেবু দিয়ে খুশকি দূর করার উপায়

লেবুর রস মাথার খুশকি দূর করার জন্য বেশ কার্যকর। কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে লেবুর রস দিয়ে আপনি আপনার মাথার খুশকি জনিত সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি লাভ করতে পারেন। কারণ লেবুর রস রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও সাইট্রিক এসিড যা মাথার ত্বকে ব্যবহার করার ফলে খুশকি চিরতরে দূর হতে পারে। লেবুর রস মাথার পিএইচ মান ঠিক রেখে বাতার খুশকি হওয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 

নিয়মাবলী: প্রথমে লেবু কেটে নিয়ে চিপে লেবুর রস বের করে দিতে হবে এবং এর রস মাথায় ভালো হবে লাগানোর ত্রিশ মিনিট পর ধুয়ে ফেলতে হবে

শেষ কথা

মাথার খুশকি শীতকালীন সময়ে সব মানুষেরই একটি সাধারণ সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি লাভের জন্য ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করায় সবথেকে উত্তম কাজ। আর যদি মাথার খুশকি কারণে মাথা চুলকানি ও অন্যান্য রোগ দেখা যায় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন। পরবর্তীতে আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট পড়তে এই ওয়েবসাইট ফলো করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url