ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের ঔষধ আবিষ্কার

আপনি হয়তোবা ভাবছেন খাওয়ার পর ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের ঔষধ আবিষ্কার হয়েছে কিনা। ডায়াবেটিস হলে কোন খাবার খাওয়া উপযুক্ত এবং তৃতীয় অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে এই পোস্টটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের ঔষধ আবিষ্কার
এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করা যায় কিনা ডায়াবেটিস হওয়ার পর দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়, কিভাবে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকা যায় ইত্যাদি।

ভূমিকা

বর্তমান বিশ্বে সবচাইতে বেশি পরিমাণে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। প্রতিবছর প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিস রোগীতে আক্রান্ত হচ্ছে। অনিমিত খাবার, অপুষ্টিকর খাবার, এছাড়াও ডায়াবেটিস জিন দ্বারা প্রবাহিত হয়ে থাকে। ডায়াবেটিস হওয়ার ফলে মানুষের শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমূহে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়। তাই বলে ডায়াবেটিস কমানো যায়, ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত পাওয়া যায় ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এ সকল বিষয় আলোচনা করা হলো।

খাওয়ার পর ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল

একজন মানুষের ডায়াবেটিস মাপার সময় তার সুগারের মাত্রা খাবারের আগে যদি চার থেকে ছয় পয়েন্ট থাকে এবং আবার কিছুক্ষণ পর আবার সাধারণত দু'ঘণ্টা পরে যদি সুগারের মাত্রা ৮ পয়েন্টের কম হয় তাহলে বুঝতে হবে যে এই ডায়াবেটিস স্বাভাবিক অবস্থায় আছে। তবে খালি পেটে রক্তে শর্করা মাত্রা ৫.৫ বা তার আশেপাশে থাকা ভালো।


যদি সাত পয়েন্টের বেশি হয়ে গেলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। ৫.৫ অথবা ৬.৯ হলে এই অবস্থাকে ডায়াবেটিস ফ্রি ডায়াবেটিস বলা হয়। ডায়াবেটিস কে সাধারণত মেটাবোলিক ডিজঅডার বলা হয়ে থাকে শরীরে ইনসুলিন থাকে কিন্তু সেটা কাজ করে না কিংবা ইনসুলিন নষ্ট হয়ে গেছে। যে সকল মানুষের শরীরে ইনসুলিন নষ্ট হয়ে গেছে সে সকল ব্যক্তিদের শরীরে ইনসুলিন না দেওয়া হয় তাহলে সে সকল ব্যক্তির মারা যায়।

কারণ তারা যখন বাইরের খাবার খায় তখন শরীরে এক ধরনের বিশেষ ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় দেখা যায় শরীরে ইনসুলিন আছে কিন্তু সেটা অকেজো হয়ে পড়েছে বা কাজ করছে না তখন যে খাবার খায় সেই খাবারের গ্লুকোজ জমে যায় আর এটা হচ্ছে ডায়াবেটিস তবে খালি পেটে রক্তে সুগারের মাত্র পাঁচ পয়েন্ট পাঁচ বা তার আশে পাশে থাকা ভালো।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করা যায়

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা আজীবন এই রোগে ভুগতে হবে। প্রতি বছর প্রায় দশ লক্ষের ও বেশি মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। একজন মানুষের শরীরের রক্তের চিনি বা গ্লুকোজ কে ভেঙে ফেলতে ব্যার্থ হয় তখন তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। আর ডায়াবেটিসের কারনে মানুষ আরো বেশ কয়েকটি রোগের সম্মূখীন হয়। যেমন: কিডনি ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে, চোখে কম দেখতে এমনি অন্ধ হতে পারে ইত্যাদি।


তবে একটি গবেষনায় বলা হয়েছে যে, টাইপ টু ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করা সম্ভব। যদিও এই গবেষনাটি চলমান রয়েছে। ফাষ্টফুড জাতীয় খাবার, অতিরিক্ত মদ পান করা, অতিরিক্ত ধুমপান করা, অনিয়ন্ত্রিত খাওয়া দাওয়া ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দেয়। তাই যে সকল খাবার ও অভ্যাস ডায়াবেটিস বাড়িয়ে দেয় সে সকল খাওয়া দাওয়া ও অভ্যাস থেকে দুরে থাকলে ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময় করা যায়।

দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়

নিয়মিত ব্যায়াম করা শরীরের পক্ষে খবুই উপকারী। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করতে বেশ কার্যকরি। নিয়মিত ব্যায়ম করলে শারিরিক, মানসিক, শরিরের রক্ত চলাচল সচল করতে এবং রক্তের যে সুগার আছে তা নিয়ন্ত্রন করতে সাহায্য করে। মানসিক ব্যায়াম বলতে সাধারনত ধ্যান করা, বিশ্রাম করা, ইত্যাদি। দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় উল্লেখ করা হল:
  • নয়নতারা ফুল: একটি অতিব পরিচিত ফুলের নাম হল নয়নতারা। এই গাছটি অত্যান্ত তেতো হলেও সকালে এ গাছের পাতা খালি পেটে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করতে সাহায্য করে।
  • করলা: আমরা সকলেই জানি করলা তেতো হয়ে থাকে। তেতো করলা রক্তের চিনি কমাতে সাহায্য করে।
  • মেথি পাতা: মেথি পাতা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি। মেথি হজমে সাহায্য, গ্লুকোজ কমাতে সাহায্য করে। সারারাত মেথি ভিজেয়ে রেখে সকালে খেলে ডায়াবেটিস সহ আরো অনেক রোগ নিরাময় করতে সাহায্য করে।
  • নিম তুলসি: নিয়মিত নিম তুলছি পাতা ভিজিয়ে খেলে ডায়াবেটিস কমাতে খুবই কার্যকরি।
  • কালো জাম: কলো জাম রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে।
  • ঢেড়স: ঢেড়সে প্রচুুর ফাইবার রয়েছে। ঢেড়স কেটে এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে এই পানি পান করতে ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।
  • মিষ্টি কুমড়া: মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমানে ক্যালরি থাকে। এছাড়াও মিষ্টি ‍কুমড়ায় ভিটামিন এ থাকে যা চোখের রোগীদের জন্য বেশ উপকারি।

কি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে

আমরা এমন সব খাবার খেয়ে থাকি যাতে শর্করার পরিমান বেড়ে যায়। আর শর্করা বেড়ে গেলে রক্তে ব্লাড সুগার ও বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে ব্লাড সুগার যাতে বেড়ে না যায় এমন সকল খাবার গ্রহন করতে হবে। সঠিক নিয়মে খাবার খেলেই রক্তে সুগার বাড়ার সম্ভবনা থাকে না। সঠিক খাদ্য তালিকা কম করাই ভাল।ডায়াবেটিস রোগিদের সবজি জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে।
  • তবে যেসব সবজিতে শর্করা জাতীয় সবজি যেমন আলুএসব খাবার কম খেতে হবে। তবে আপনি অন্যান্য সবজি যেমন বেগুন, শসা, টমেটিা এছাড়াও সবুজ সবজি বেশি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। সবজি কাচা, বা সেদ্ধ এমনি পুড়িয়ে ভর্ত করে খেতে পারেন।
  • যেসকল খাবার ফাইবার যুক্ত সে সকল খাবার খাওয়া ডায়াবেটিস রোগিদের জন্য অত্যান্ত ভাল। কারন ফাইবারযুক্ত খাবার শরীরের সরকার আর অভাব দূর করতে সাহায্য করে। যেমন সিম জাতীয় খাবার ভুট্টা মটর দানা এমনকি বাদামেও প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে।
  • এছাড়াও তরমুজ বাঙ্গিতে ও অনেকটা ফাইবার যুক্ত খাবার পরিপাকতন্ত্র অনেকটাই সুস্থ রাখতে সাহায্য করে । তাই এ সকল খাবার খেলে খুব সহজেই হজম হতে সাহায্য করে এতে ডায়াবেটিস বাড়ার সম্ভাবনা আরেকটা কমে যায়।
  • আপনারা অনেকেই চা খাওয়ার অভ্যাস আছে। কিন্তু আপনারা হয়তোবা মুখের সাধের জন্য চায়ে প্রচুর পরিমানে চিনি খাই। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগিদের চিনি ছাড়া চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। কেননা চায়ে এ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। ব্লাক টি এবং গ্রিন টি এ ক্ষেত্রে বেশ উপকারি।
  • অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার না খাওয়া। অনেকে বলেন যে ডায়াবেটিস রোগিদের চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা। খাওয়া খাবে কিন্তু খুবই অল্প পরিমানে। যাতে শরিরের রক্তের সুগার বা স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি না হয় বা স্বাস্থ্য না বাড়ে।

ডায়াবেটিস চিরতরে নিরাময়ের ঔষধ আবিষ্কার

টাইপ-২ ডায়াবেটিস সক্ষম হবে নতুন ঔষুধ। তবে ক্যালিফোর্নিয়া গবেষক নতুন এক ধরনের ঔষুধের উন্নতি সাধন করেছে। যা খুব তাড়াতাড়ির ডায়াবেটিস রোগির পরিবর্তন করবে বলে ধারনা করছে। ডায়াবেটিস টাইপ-২ সাধারনত একজন ব্যক্তির জিন দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। এটা নিম্ন ধরনের খাবার খওয়ার জন্য বিশেষ করে বয়স্ক ব্যাক্তিদের ক্ষেতে এ রোগ বেশি লক্ষ করা যায়।

এ সময় অগ্নাশয়ে যথেষ্ঠ পরিমানে ইনসুলিন উৎপাদন করতে অক্ষম হয়ে থাকে অথবা শরিরের কোষগুলোিইনসুলিনের সাথে সঠিকভাবে খাপ খাওয়াতে পারে না। যার ফলে রক্তে কোলেস্টোরেল মাত্রা বিপদ জনকভাবে বাড়তে। এ সময় ইনসুলিন শরিরের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। নিউ-সায়েন্টিস্কের প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, ইনসুলিনের প্রতিরোধক হিসেবে এই ঔষুষের এক ডোজ প্রতিদিন


একটি ইদুরেরে উপর প্রয়োগ করা হয়। এততে দেখা যায় ইদুরটিকে ক্ষতিকারক অবস্থা থেকে বেরিয়ে নিয়ে আসতে পেরেছে। আর এই প্রথমবার কোন চিকিৎসা প্রয়োগ করে টাইপ-২ ডায়াবেটিসকে কার্যভাবে নিরাময় করা গেছে। গবেষক দলটি এটার প্রমান পেয়েছে যে, কোন ধরনের বিশেষ এনজাইমের সাথে ইনসুলিন প্রতিরোধক সম্পর্ক রয়েছে।

ইনসুলিনের উপস্থিতিতে কোষের সাথে প্রতিরোধরক অস্থার যোগাযোগ করতে দখো যায়। এলএম কে প্রতিরোধ করার জন্য নতুন এ ঔষুধের বিষেশ অগ্রগতি সাধন করা সম্ভব।

ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

বর্তমান বিশ্বে ডায়াবেটিস একটি মহামারী রোগ হিসেবে গণ্য করা হয়। ডায়াবেটিস সাধারণত জিনগতভাবে টাইপ টু ডায়াবেটিস এ মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়। একজন মানুষ বুঝতে পারে না যে সে ডায়াবেটিস রোগে ভুগছে। ডায়াবেটিস হওয়ার ফলে একজন ব্যক্তির চোখের, লিভারের র বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের জটিল ও কঠিন সমস্যা হতে পারে।

তাই ডায়াবেটিসের যদি আপনি বুঝতে পারেন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন আর ওষুধ ছাড়ায় ডায়াবেটিস কমানোর কয়েকটি উপায় হল
  • শাকসবজি: শাক সবজি ডায়াবেটিস নিরাময়ে বেশ কার্যকর। তবে যে সকল সবজি শর্করা বেশি সেসব সবজি না খাওয়াই ভালো যেমন আলু। তবে কাঁচা সবজি, এবং কিছু সবজি ভর্তা করেও খেতে পারেন।
  • ভিটামিন সি: শাকসবজি ছাড়াও যেগুলো খাবারে ভিটামিন সি রয়েছে সেই খাবারগুলো খেতে হবে। ভিটামিন সি চোখের জন্য এবং হার্টের জন্য খুবই উপকারী।
  • ডিম: একজন মানুষের শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে যে খাদ্যটি বিশেষ ভূমিকা রাখে তা হচ্ছে ডিম। একজন মানুষকে প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে ডিম খাওয়া দরকার। তবে ডিম সিদ্ধ করে খাওয়াটাই সবথেকে নিরাপদ।
  • ফাইবারযুক্ত খাবার: যে সকল খাবারে ফাইবার রয়েছে সেগুলো খাবার পরিপাকতন্ত্রকে অনেকটাই সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এতে করে যে কোন ধরনের খাবার খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ কোনো ঝুঁকি বহন করে না। খাবার হচ্ছে ডাল মটরশুটি ইত্যাদি।
  • টক দই: শরীরে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে, ফ্যাট কমাতে, হৃদরোগ কমাতে টক দই খুবই অন্যতম খাবার।
  • এছাড়াও আরো বেশ কিছু খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো ডায়াবেটিস কমাতে বেশ কার্যকরী যেমন ব্ল্যাক সিডস, তেতো করলা, আমের পাতা, মেথি ইত্যাদি।

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা

ডাবের ছবি দের রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ডায়েট চার্ট কন্ট্রোল করা। কোন খাবারগুলো তার জন্য খাওয়া উপযুক্ত কোনগুলো অনুপযুক্ত এগুলো মেনে চলা। খাদ্য তালিকায় যেসব খাবার থাকা প্রয়োজন তা হলো
  • শাকসবজি
  • ফলমূল
  • ফাইবারযুক্ত খাবার
  • প্রোটিনযুক্ত খাবার
  • চর্বি যুক্ত খাবার না খাওয়া।
  • মাখন ঘি বিভিন্ন ধরনের তেল ইত্যাদি

ডায়াবেটিস নিরাময় করা যায় না কেন

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা অন্যান্য রোগের মত একবারে নিরাময় করা সম্ভব নয়। তবে বর্তমানে কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে। যা নিয়ম মেনে চিকিৎসা নিলে ডায়াবেটিস রোগটি সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে থাকে। বছরে লক্ষ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। বর্তমানে তরুণ তরুণীনেরাও ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হতে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।


নতুন চিকিৎসা ব্যবস্থায় টাইপ টু ডায়াবেটিসের জন্য এক ধরনের ইনসুলিন ইঞ্জেকশন আবিষ্কার করা হয়েছে যা একজন ডায়াবেটিস রোগীকে প্রতিদিন একবার করে দিতে হবে। কিন্তু তারপরও ডায়াবেটিস রোগীর সঙ্গে থাকবে এই রোগটি বিষয়টি ভাবলে মনে অনেকটাই কষ্ট অনুভব হয়। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসায় নতুন নতুন কিছু চিকিৎসা যোগ হয়েছে।

লেখকের শেষ কথা

ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে। কারণ দেরি করলে আরো বিভিন্ন রোগের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডায়াবেটিস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে অবশ্যই এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং পোস্টটি সবার সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url