হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়

আপনারা অনেকেই হাঁটুর ব্যথা জনিত সমস্যায় ভুগছেন। হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায় এবং ঘাড়ের রগে টান লাগলে করণীয় কি এসব বিষয়ে জানেন না। তাই হাঁটুর ব্যাথা সারানোর উপায় সহ হাঁটুর আরো বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হওয়ার কারণ এবং ওষুধের নাম সম্পর্কে জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়
হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায় ছাড়াও আরো যে বিষয়গুলো জানতে পারবেন তা হল হাটু ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার,হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায়,কোমরের রগে টান লাগলে করণীয় কি ইত্যাদি বিষয়।

ভূমিকা

বর্তমানে হাঁটুর সমস্যা নিয়ে অনেক মানুষকেই দুর্ভোগ পোহাতে লক্ষ্য করা যায়। সঠিক ভাবে চিকিৎসা করলে হাটোর ব্যথা খুব সহজেই দূর করা যায়। তাই হাটুর ব্যথার কারণ কি, কিভাবে হাঁটুর ব্যথার, ঘাড়ের ব্যথার, কোমরের ব্যথার, হাটুর জয়েন্টের ব্যথার, পায়ের মাংসপেশিতে ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।

ঘাড়ের রগে টান লাগলে করণীয়

ঘাড়ের রগে টান লাগলে ঘরোয়া ভাবে যে চিকিৎসা গুলো করতে পারেন বা যে পদ্ধতি অনুসারে ব্যথা কমাতে পারেন তা হল:

সেক দেওয়া: আপনার ঘাড়ের রগে টান লাগলে ফ্রিজ থেকে বরফ বের করে ঠান্ডা সেক দিতে পারেন। তবে বরফটি অবশ্যই তোয়ালে দিয়ে মোড়ে ছেক দিতে পারেন এবং গরম পানিতে গোসল করতে পারেন।

ওষুধ সেবন: ডাক্তারে পরামর্শ অনুযায়ী ব্যাথা দূর করার ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল খেতে পারেন।

বিশ্রাম: আপনার ঘাঢ়ের ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে এরকম কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। যেমন ধরুন খেলাধুলা করা, বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম করা, ভারী জিনিস তোলা থেকে বিরত থাকতে হবে।


ব্যায়াম করা: প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠে ঘাড়ের ব্যায়াম করতে পারেন। ধীরে ধীরে ঘাড় বাম পাশে থেকে ডান পাশের দিকে এবং ডান পাশে থেকে বাম পাশের দিকে, উপরের দিকে নিচে এবং নিচে থেকে উপরের দিকে উঠা-নামা করাতে পারেন।

অভ্যাসের পরিবর্তন: যদি আপনার চলাফেরায় এবং ওঠা বসায় এমন সব অভ্যাস থেকে থাকে যা ঘাড়ের ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে এসব অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। যেমন ধরুন কুজো হয়ে ঘুমানো, কুজো হয়ে হাটা, অনেকক্ষণ সময় ধরে একই পজিশনে মোবাইল বা কম্পিউটার এর পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকা।


এছাড়াও আরো বেশ কিছু কাজ করতে পারেন এগুলো হল আপনার ঘাড়ের কাজ থেকে দূরে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমানো, একই জায়গায় খুব বেশিক্ষণ অবস্থান না করে একটু হাঁটাচলা করা, ঘাড়ে মলম লাগানো এবং মলম দিয়ে মেসেজ করা, ঘুমানোর সময় বালিশ সঠিক পজিশনে রেখে ঘুমানো ইত্যাদি।

হাটু ব্যাথার কারণ ও প্রতিকার

বিভিন্ন কারণে একজন মানুষের হাটুতে ব্যথা হতে পারে। হাঁটুতে ব্যথা ব্যথার কারণ সমূহ হল
আঘাত জনিত সমস্যা: হঠাৎ চলতে গেলে পড়ে গিয়ে পা আঘাত পাওয়ার কারণে অনেক সময় পা মচকে যেতে পারে বা ফ্যাকচার হতে পারে বা হাটু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সরে যেতে পারে। এছাড়াও ঠান্ডায় ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হলে ব্যথা অনুভব হতে পারে।

অস্টিওরথাইটিস: এটি এক ধরনের রোগ যা তরুণাস্তি গুলো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ধরে যাওয়ার ফলে ব্যথা হতে পারে।

টেন্ডনাইটিস: যখন অতিরিক্ত হাঁটুর ওপর চাপ করে তখন হাঁটুর চারিদিকে টেন্ডন গুলিতে ব্যথা অনুভব এবং কখনো কখনো হাটু ফুলে যেতে পারে।

লিগামেন্টে আঘাত: হাঁটুর লিগামেন্টে হঠাৎ মোচড় পেলে বা খেলাধুলা করার সময় আঘাত পেলে লিগামেন্টের ইনজুরি হয়ে যায়।


বারসাইটিস: প্রতিটি মানুষের হাঁটুর তার পাশে বারসা অর্থাৎ ছোট ছোট তরল এবং ভরাট থলি থাকে যার প্রদোহের ফলে ব্যথা এবং পা ফুলে যায়।

বাধ্যর্ক জনিত কারন: হাটু ব্যাথা সাধারণত বয়সের কারণে হয়ে থাকে। যে কোন মানুষের ৪০ বছর পার হওয়ার পর হাড়ের ক্ষয় শুরু হয়। আর এর ক্ষয় হওয়ার জন্য হাঁটুতে ব্যথা হয়। এ ধরনের সমস্যা সাধারণত ছেলেদের থেকে মেয়েদের বেশি হয়ে থাকে। বিশেষ করে যখন মেয়েদের ৪৫ বছর পার হয়ে যায় তখন মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়। আর এই পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণে ব্যথার প্রভাব অনেকটাই বেড়ে যায়।

জয়েন্ট ইনফেকশন: হাঁটুর জয়েন্ট ইনফেকশন হলে হাঁটু ব্যথা খুব তীব্র হতে পারে।

প্রতিকার
  • ব্যথার ভয়ে বসে না থেকে নিয়ম অনুসারে হাঁটুন।
  • আপনার শরীরের ওজন যদি খুব বেশি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে শরীরের ওজন কমাতে হবে।
  • বিভিন্ন রকম ভিটামিন এর অভাবে ব্যাথা হতে পারে তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, এবং ফাইবারযুক্ত খাবার খেতে হবে।
  • যেকোনো ধরনের শক্তিশালী কাজ করার আগে তার প্রস্তুতি নিতে হবে। যেমন খেলতে নামার আগে সঠিকভাবে ওয়ার্ম আপ করতে হবে।
  • নিয়মিত হাঁটুর ব্যায়াম করতে হবে।
  • প্রয়োজনে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

হাঁটু ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি

হাঁটুর ব্যাথা সারানোর ট্যাবলেটের নাম হল ডিক্লোমল ট্যাবলেট। সাধারণত মেয়েদের ঋতু স্রাবের সময় যে ব্যাথা হয়ে থাকে সেই ব্যাথা কমানোর জন্য এই ট্যাবলেটটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাছাড়াও পড়ে গিয়ে ব্যথা পেলে কিংবা খেলার সময় পড়ে গিয়ে ব্যথা হলে ব্যথা কমানোর জন্য এই ট্যাবলেটটি ব্যবহার হয়ে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ পা মুছতে গেলে ডিপ্লোমল ট্যাবলেটটি খেলে মোচকানো জায়গায় যে ব্যথা হয় তা কমে যায়।

হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়

প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরে বসে হাঁটুর ব্যথা কমানো যেতে পারে
  • ওজন কমানো: ওজন বেশি হলে হাটার সময় হাটুতে অনেক বেশি প্রেসার পড়ে। যার কারনে হাটতে গেলে হাটুর ব্যাথা ও বেশি হয়। তার ওজন কমানো আবশ্যক।
  • ঠান্ডা বা গরম ছেক দেওয়া: ব্যাথার কারনে হাটু ফুলে গেল বরফের ঠান্ডা ছেক এবং পেশী শক্ত হলে একটু গরম ছেক দিতে পারেন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা: হাঁটুর ব্যথার জন্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করতে হবে। সাধারণত কম ব্যাথা হলে শরীরের পেশিকে শক্তিশালী করার জন্য ব্যায়াম জরুরি। হাটু সারানোর জন্য সবচাইতে ভালো ব্যায়াম হলো সাঁতার কাটা এছাড়াও সাইকেল চালানো এবং ট্রেচিং করতে পারেন।


  • বিশ্রাম করা: খেলতে গিয়ে ব্যাথা পেলে বা হাটৎ পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেলে অবশ্যই আপনাকে বিশ্রাম নিতে হবে।
  • শোহনীয় পাদুকা: হাটতে গিয়ে ব্যথা পাবেন এরকম স্যান্ডেল ব্যবহার করা যাবে না। হাটার সময়  হাটুতে প্রেসার কম পড়ে এরকম পাদুকা ব্যবহার করতে হবে।
  • ব্যাথা নাশক মলম ব্যবহার: সাময়িকভাবে ব্যাথা কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যথা নাশক মলম এবং ঠান্ডা করার জন্য মেন্থল ব্যবহার করুন।
  • হাঁটুতে ঝাপ বাধা: হাটুতে ব্যাথা পাওয়ার কারণে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসাবে ঝাপ বাধা হয়ে থাকে। গ্রামাঞ্চলে হাটুতে ঝাপ বাধার এই চিকিৎসা বেশ প্রচলিত।
  • ভিটামিন যুক্ত খাবার খাওয়া: যেসব খাবারে ভিটামিন রয়েছে বিশেষ করে শাকসবজি, ডিম, দুধ এবং মাংস জাতীয় খাবার খেতে পারেন।
  • যোগ ব্যায়াম করা: নিয়মিত যোগ ব্যায়াম করার ফলে হাটু ব্যাথা হতে পারে। তাই নিয়মিত যোগব্যায়াম করুন।

হাটুর জয়েন্টে ব্যথা কমানোর উপায়

বর্তমান মানুষের একটি সাধারণ সমস্যা হলো হাটু ব্যথা। সাধারণত বয়সের বয়স পরিবর্তন সাথে সাথে হাটু ব্যাথা বাড়তে পারে। বিশেষ করে ৪০ বছরের পর প্রতিটি মানুষের হাড়ের ক্ষয় শুরু হয়। আর হাড়ের ক্ষয় হওয়ার কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে হাঁটতে গেলে হাঁটুতে ব্যাথা অনুভব হয়। আর হাঁটুর জয়েন্ট মানুষের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং মানুষকে সোজা হয়ে হাঁটতে সাহায্য করে।


তরুণ বয়সী যদি কোন ব্যথা থেকে থাকে বা পা মুছে গিয়ে থাকে তাহলে বার্ধক্য বয়সে সে ব্যথা আবার পুনরায় দেখা দিতে পারে। আর এ ব্যথা প্রতিটি মানুষের কাজে বাধা সৃষ্টি করে। অতিরিক্ত ভাবে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করলে হাটু জয়েন্ট এর ব্যাথা বাড়তে পারে। তাই আপনার হাটু জয়েন্টে ব্যাথা থাকলে অবশ্যই সিড়ি দিয়ে ওঠানামা করা যাাবে না। 

শারীরিক চাপের কারণে, হাটু ব্যাথা হয়ে থাকলে অবশ্যই শারীরিক চাপ কমাতে হবে। ভিটামিন ডি বিশেষ করে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে। এছাড়াও শরীরের পেশিগুলেঅ শক্তিশালী করার জন্য আয়রন জাতীয় খাবার খাওয়া দরকার। হাটু জয়েন্টে ব্যাথা খুব বেশি হলে অবশ্যই পেশাদার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে।

হাটুর ব্যাথা সারানোর ব্যায়াম

হাটু ব্যাথা কমানোর জন্য একজন পেশাদার ফিজিওথেরাপিস্ট চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। তাহলেই ব্যথা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি লাভ করতে পারবেন। নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে হাঁটুর অস্থি সন্ধির নমনীয়তা খুব দ্রুত ফিরে আসে। এছাড়াও অস্থিসন্ধির চারপাশে পেশিগুলো খুব তাড়াতাড়ি শক্তিশালী হয় যার জন্য বিভিন্ন ধরনের আঘাতের ঝুঁকি কমায়। যে পদ্ধতি অনুসরণ করে ব্যায়াম করতে পারেন তাহলে
  • প্রথম ধাপ: প্রথমে সমতল জায়গায় সোজা হয়ে দাড়াতে হবে। তারপর সামনের দিকে এলে আস্তে আস্তে দুহাত দিয়ে দু পায়ের বুড়ো আঙ্গুল ধরার চেষ্টা করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার হাঁটুর উরুতে টান না পড়ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আস্তে আস্তে এই ব্যায়ামটি করতে থাকুন।।
  • দ্বিতীয় ধাপ: প্রথম ভাবে মতোই ঠিক একই ভাবে কিন্তু বিপরীত কায়দা অনুসরণ করতে হবে। ডান হাত দিয়ে যখন পাম পায়ের বৃদ্ধা আঙুল স্পর্শ করবেন বাম হাত তখন উপরে থাকবে এবং বাম হাত দিয়ে ডান হাতের আঙ্গুল স্পর্শ করবেন তখন বাম হাত উপরে থাকবে এভাবে বেশ কয়েকবার এক হাত দিয়ে আরেক পায়ে বৃদ্ধ আঙুল গুলো স্পর্শ করুন এবং আরেক হাত ওপরে রাখুন বেশ কিছুক্ষণ ধরে এই ব্যায়ামটি করতে থাকুন।

পায়ের মাংসপেশিতে ব্যথা কমানোর উপায়

পায়ের মাংসপেশিতে বিভিন্ন কারণে ব্যথা অনুভব হতে পারে। অনেক সময় মাংসপেশি যে শক্তি ক্ষমতা আছে কমে গেলে পায়ের মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে। অতিরিক্ত হাঁটাচলা করলে বা কোন ধরনের ট্রেনিং করলে মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে। আবার কারো কারো বাতের কারণে পায়ের মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে। পায়ের মাংস বেশী ব্যাথা কমানোর বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে যেমন:
  • যদি হঠাৎ করে মানুষের সাথে ব্যাথা অনুভব করেন তাহলে ঘরে বসেই এর প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা করতে পারেন। এজন্য আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হলো গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখতে পারেন এতে আপনার পায়ের রক্ত চলাচল অনেকটাই বেড়ে যাবে এবং আপনার পায়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। এরপর কিছুক্ষণ ঠান্ডা পানিতে পা ডুবিয়ে রাখবেন আবার কিছুক্ষণ সময় গরম পানিতে পা ডুবিয়ে রাখতে পারে।
  • ব্যথা কমানোর আরেকটি কায়দা হচ্ছে রেস্ট করা অর্থাৎ হাঁটাচলা সাময়িকের জন্য বন্ধ রাখা।
  • ব্যথাযুক্ত স্থানে তোয়ালে বা অন্য কিছু যে বেঁধে রাখা।
  • ব্যাথা খুব বেশি অনুভব হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করানো। তবে মনে রাখবেন এ ধরনের ব্যাথায় ব্যাথা নাশক ওষুধ না হয় ভালো। কারণ ব্যথার ওষুধ সাময়িক ব্যথা কমায় কিন্তু পরবর্তীতে আবারো মাংসপেশীতে ব্যাথা অনুভব হয়।

শেষ কথা

সাধারণত হাঁটুর এবং ঘাড়ের ব্যথা একটু ব্যায়াম করলে এবং বিশ্রাম নিলে সেরে যায় কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে যদি ব্যথার প্রকট বেশি হয় তাহলে অবশ্যই পেশাদার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ করবেন। শরীরের আরো বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে এবং ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইট নিয়ম ভিজিট করুন আর পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে সবার সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url