বিশ্বের সবচেয়ে উচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ কোন দেশে

প্রিয় পাঠক, আপনি কি বুর্জ খলিফা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আপনি কি এটা জানেন না বিশ্বের সবচেয়ে উচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ কোন দেশে অবস্থিত। আপনি যদি বুর্জ খলিফা মোট কত তলা রয়েছে সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বিশ্বের সবচেয়ে উচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ কোন দেশে
প্রিয় পাঠক এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন বুর্জ খলিফায় থাকার খরচ, বুর্জ খলিফা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, বুর্জ খলিফা কোথায় অবস্থিত, বুর্জ খলিফা উচ্চতা কত তলা বিশিষ্ট, বুর্জ খলিফা রুম প্রাইস কত। তাই এ সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে এই পোস্টটি অনুসরণ করুন।

ভূমিকা

বুর্জ খলিফা বিশ্বের সবথেকে উঁচু বিল্ডিং। নির্মিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে। মরুভূমি বালির ওপর অত্যন্ত নিখুঁত কারুকার্য শিল্পের স্থাপত্য হিসেবে তৈরি করা হয়েছে এই বাহনটিকে।। যা দুবাইয়ের গৌরব এবং মর্যাদাকে সারা বিশ্বের কাছে সমুন্নত করেছে। এখানে রয়েছে অনেক অভিজাত হোটেল, শপিংমল, এবং অফিস।

বিশ্বের সবচেয়ে উচু ভবন ‘বুর্জ খলিফা’ কোন দেশে

২০১০ সালে চৌঠা জানুয়ারি দুবাইয়ে বুর্জ খলিফা উদ্বোধন করা হয়। আর সে কারণে দুবাইয়ের শহরের একটি দর্শনীয় স্থান দর্শনীয় স্থানে পরিণত হয়েছে এই খলিফা। দুবাই ভ্রমণ করতে এসে বুর্জ খলিফা না দেখলে ভ্রমণটি সম্পন্ন অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে। আর সে কারণে শুধু একটি দীর্ঘতম টাওয়ারই নয় এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ পর্যটনের একটি অত্যতম জায়গায় পরিনত হয়েছে।

আপনারা অনেকেই বুর্জ খলিফা নামে একটি উচু ভবনের নাম শুনে থাকবেন। কিন্তু এই ভবনটি কোন দেশে অবস্থিত, এই ভবনটির নির্মাতাকে, ভবনটি নির্মাণ করতে কতদিন সময় লেগেছে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজানা। তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের বুর্জ খলিফা সম্পর্কে জানাতে চলেছি। তাহলে আসুন জেনে না যাক বুর্জ  খলিফার তৈরি রহস্য কি?
বুর্জ খলিফার সঠিক আরবি উচ্চারণ হলো খলিফা টাওয়ার। যে টাওয়ারটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে অবস্থিত। এটি এমন একটি উচু ভবন যে ভবনটির নিচ থেকে অপর পর্যন্ত সম্পূর্ণ দেখা অসম্ভব হয়ে পড়ে। আর সে কারণে এটি বিশ্বের সবথেকে উঁচু ভবন হিসেবে পরিচিত। এই ভবনটির মোট উচ্চতা ৮২৯.৮ মিটার অর্থাৎ ২,৭২২ ফুট যা এক মাইলের অর্ধেকেরও অনেক বেশি। এই ভবনটির ছাদ ও বিশাল আয়তনের।

ছাদের উচ্চতা ২৪২.৬ মিটার তবে এন্টেনা ছাড়া, চূড়াসহ ভবনটির উচ্চতা ৮২৮ মিটার অর্থাৎ ২,৭১৭ ফুট। এই ভবনটি ২০০৯ সালের পর থেকে শীর্ষস্থানীয় হওয়ায় সব থেকে উঁচু ভবন এবং স্থাপনা হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। ভবনের নকশা করেছিলেন মেরিল, ওয়েসিং এবং স্কিডমোর এ তিনজন ইঞ্জিনিয়ার বুর্জ খলিফা টাওয়ারের নকশা তৈরি করেছিলেন।

এরা এর পূর্বেও শিকাগোর উইলস টাওয়ার নিউইয়র্কে সিটি ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড এর নকশা করেছিলেন। এই নকশাই ফজলুর রহমান খানের খানের আবিষ্কৃত উইলস টাওয়ারের নল নকশা ব্যবহার করা হয়েছিল। এজন্য এই উঁচু ভবনটি প্রকৌশল জন্য খানের অবদান রয়েছে। সারা বিশ্বব্যাপী খানের কাজের দ্বারা এই ভবনটি প্রভাবিত হয়েছে।

বুর্জ খলিফার রেকর্ড

বুস্ট খলিফা বিশ্বের কয়েকটি বিশ্ব রেকর্ড ভঙ্গ করে নতুন রেকর্ড স্থাপন করেছে যার মধ্যে রয়েছে
  • এটি বিশ্বের সবথেকে উঁচু টাওয়ার যার উচ্চতা ৮২৯.৮ মিটার। এর পূর্বের রেকর্ড ছিল কেভিএলওয়াই-টিভি মাস্ট – ৬২৮.৮ মি অথবা ২,০৬৩ ফু)
  • বর্তমান সময় পর্যন্ত এটি সবচাইতে উঁচু স্থাপনা। এই টাওয়ারটি নির্মাণের পূর্বে সবচেয়ে বড় স্থপনা ছিল ওয়ারশ রেডিও মাস্ট।
  • এটি বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ফ্রিস্ট্যান্ডিং। এটি নির্মাণের পূর্বে রেকর্ড ছিল সিএন টাওয়ার যার উচ্চতা ৫৫৩. ৩ মিটার।
  • বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু স্কাইস্ক্র্যাপার যার পূর্বের রেকর্ড ছিল তাই পেই ১০১।
  • এটি বিশ্বের সবথেকে উঁচু এন্টেনার উপর আকাশচুম্বি টাওয়ার। এর পূর্বে রেকর্ড ছিল উইলিস টাওয়ার।
  • বিশ্বের সবচেয়ে বড় তলা বিশিষ্ট ভবন। ভবনের সংখ্যা ১৬৩ যা পূর্বে রেকর্ড ছিল ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার যার ভবনের সংখ্যা ছিল ১১০।
  • এটি বিশ্বের সবথেকে দীর্ঘতম ভ্রমর লিফট দা দৈর্ঘ্য ৪০৫ মিটার
  • এটি আবাসিক স্থান যুক্ত সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু কাঠামো
  • বুর্জ খলিফা বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ৯০০ ক্লাব যা ১১৪ তলায় অবস্থিত
  • বুর্জ খলিফা বিশ্বের সবথেকে উঁচু রেস্তোরাঁ যার দৈর্ঘ্য ৪৪২ মিটার এবং ১১২ তলায় অবস্থিত। এর পূর্বের রেকর্ড ছিল সিএন টাওয়ার ৩৫০ মিটার।
  • রুলস ভবনে নববর্ষের আতশবাজি প্রদর্শনের জন্য বিশ্বের সবচাইতে উঁচু জায়গা রয়েছে।

শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ

বুর্জ খলিফা সেটাপ নিয়ন্ত্রিত একটি ভবন যা উপর থেকে বাতাস টেন নেয় যেখানে বাতাস মাটির নিচে মাটির থেকে চিতল এবং পরিষ্কার হয়। এই টাওয়ারে বাতাস শীতল গ্রহণের ক্ষমতা ৪৬ মেগাওয়াট। যা একদিনে ১৩৭ টন গলিতে বরফ সরবরাহ করার সমান সংগ্রহ পদ্ধতি মাধ্যমে পানি সংগ্রহ করে এবং কাছাকাছি ব্যবস্থা জন্য ব্যবহার করা হয়।

বুর্জ খলিফায় থাকার খরচ

এমার প্রোপার্টিজ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আলাব্বার প্রকল্পের ডেভলপার মার্চ মাসের ২০০৯ সালে জানান যে বুর্জ খলিফায় অফিস স্থাপনার জায়গা মূল্য প্রতি বর্গফুট ৪ হাজার মার্কিন ডলার এবং বুজ খলিফায় অবস্থিত আরমানি রেসিডেন্সি গুলোতে ও এর মূল্য প্রতি বর্গফুট ৩৫০০ মার্কিন ডলার। আলী আলাব্বার অনুমান করেছেন প্রতিটি প্রকল্পের মোট ব্যয় প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

২০০৭ সালে আর্থিক সংকটে পরিসমাপ্তি ঘটে এই দেশে অতিরিক্ত ভবন নির্মাণের ফলে। অধিক কর্মখালি এবং নিষ্ক্রিয় পরিসমাপ্তি দেখতে পাওয়া যায় যা দুবাই তার বিশাল উচ্চাকাঙ্ক্ষার ফলে ঋণের ডুবে থাকা সরকার তার তেল সমৃদ্ধ প্রতিবেশী দেশের কাছ থেকে বহু বিলিয়ন ডলার চাইতে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে উদ্বোধনের সময় অনুষ্ঠানে একটি আশ্চর্য বোধক পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্বরাষ্ট্রপতি খলিফা বিন যায়েবদ আল নাহিয়ান কে তার গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদানের জন্য সম্মান জানাতে পার্টির নাম পরিবর্তন করে বুর্জ খলিফা নামকরণ করা হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরের ভূ-সম্পত্তির বাজার মূল্য অত্যাধিক পরিমাণে কমে যাওয়ার জন্য বুর্জ খলিফা খোলার প্রায় ১০ মাস ভাড়া ৪০ বার কমিয়ে দেওয়া হয়।

এই টাওয়ারটি ৯০০ অ্যাপার্টমেন্টের মধ্যে ৮২৫টি খালি ছিল। পরবর্তীতে দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে অনেক বিদেশী বিনোগকারীরা ধারাবাহিকভাবে সহজলভ্য এপার্টমেন্ট এবং অফিসের জায়গা ক্রয় করতে শুরু করে অক্টোবর ২০১২ সালে এমার রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, সে সময় প্রায় ৮০ ভাগ এপার্টমেন্ট বিক্রয় করা হয়ে গেছে।

বুর্জ খলিফা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়

বুর্জ খলিফার নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০০৪ সালের ১২ই জানুয়ারি এবং ২০০৯ সালের পহেলা অক্টোবর এই ভবনটির কাঠামোর বাইরের অংশের কাজ সম্পন্ন হয়। তবে ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১০ সালের পহেলা জানুয়ারি খোলা হয়। এ সময় দুবাইয়ের প্রধান ব্যবসায়িক জেলার কাছে শেখ জায়েদ রোড বরাবর প্রথম ২ বর্গ কিলোমিটার ডাউনটাউন দুবাই উন্নয়নের অংশ হিসেবে গণ্য হয়।

এই টাওয়ারটির স্থাপত্য এবং প্রকৌশলটি স্কিডমোর ওইংস, এবং শিকাগোর মেরিল দ্বারা এর কাজ পরিসমাপ্তি হয়। তবে এর প্রধান স্থপতি ছিলেন আন্দ্রিয়ান স্মিথ। এই ভবনটির প্রধান কাঠামোগত প্রকৌশলী ছিলেন বিল বেকার। ঠিকাদার ছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং সি এন্ড টি, সাথে ছিলেন ফাইনাল কোম্পানির আরব ট্যাগ এবং বেলজিয়ামের গ্রুপ basics।

স্থাপত্য এবং নকশা

টাওয়ারটি স্কিডমোর, ওয়িংস এবং মেরিল (এসওএম) এই ভবনটির প্রাথমিক নকশা তৈরি করেন। তারা ইতিপূর্বে আরো বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন টাওয়ারের নকশা তৈরি করেছেন। পরবর্তীতে ব্রুস খলিফা ফজলুর রহমান খানের একটি নকশা ব্যবহার করা হয়। এই টিউবলার সিস্টেমের কারণে আনুপাতিক হারে অন্যান্য বিল্ডিং এর তুলনায় নির্মাণে নির্মাণ কাজে খুব কম পরিমাণে ইস্পাত ব্যবহার করা হয়।

তবে রহমান খানের স্থাপত্য ও প্রকৌশলী এই ভবনটির ওপর গভীর ভাব হয়েছে গোটা বিশ্বব্যাপী প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এরকম উঁচু ভবনের নকশা খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। এই নকশাটি ডিজাইন করা শিকাগোর এক সময়ের উঁচু অট্টালিকা দা লিওন এবং একই সময়ে একই সাথে শিকাগোর লেক পয়েন্ট টাওয়ার এর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
অ্যাড্রিয়ান স্মিথ যখন এসওএম তিনি যখন এ প্রকল্পটি পরিকল্পনা করেছিলেন লেকপয়েন্টে তখন তিনি অফিসে জানালা দিয়ে টাওয়ারের বাঁকা তিন ডানা নকশার দিকে তাকিয়ে ভেবেছিলেন যে এখানে আদিরূপ রয়েছে। বুর্জ খলিফার ৪০০০ টন কাঠামো ইস্পাতের তৈরি এবং কেন্দ্রীয় যে পাইপ রয়েছে সেটি ৩৫০ টন্ এর উচ্চতা ২০০ মিটার অর্থাৎ ৬৬০ ফুট।

এই চূড়ায় যোগাযোগের ব্যবস্থা রয়েছে। ২৪০ মিটার এই ভবনের চূড়াটি বিশেষ উচ্চতা হিসেবে বিবেচনা করার অন্যতম কারণ হলো এর জায়গাটি খুব কম ব্যবহার করা হয়। চোরাছাড়াও ব্রুস খলিফার উচ্চতা ৫৮৫ মিটার।

বুর্জ খলিফা কোথায় অবস্থিত

ব্রুজ খলিফা সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে অবস্থিত। বুজ খলিফার ঠিকানা হচ্ছে ১ শেখ মোহাম্মদ বিন রশিদ বুলেভার্ড। ব্রুস খলিফার নামকরণ করা হয় সে খলিফা নামকরণ থেকে। এটি বর্তমান বিশ্বের সবথেকে উঁচু টাওয়ার। এই ভবনটি দেখতে অনেকটা মিনারের মতো। ২০০৪ সালের ৬ জানুয়ারি এই ভবনটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়নি।

শেষ হয় ২০০৯ সালে ১৭ই অক্টোবর। ২০০৯ সালে নির্মাণ পরিষদটি হলেও সম্পূর্ণ কাজের পরিসমাপ্তি হয় ২০০৯ সালে পহেলা অক্টোবর। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে এই ভবনটি প্রাথমিক কার্যক্রম পরিচালিত শুরু হয়।

বুর্জ খলিফা উচ্চতা কত তলা বিশিষ্ট

বুজ খলিফা একটি বহু তলা বিশিষ্ট ভবন। এই ভবনে তলা সংখ্যা ১৫৪ টি এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আরো নয়টি তলা রয়েছে। মোট তলা সংখ্যা ১৬৩ টি। বস খলিফার তলার আয়তন ৩,০৯,৪৭৩ মি। এই ভবনে ৫৭ টি লেফট রয়েছে। যা বিশ্বের দীর্ঘতম লিফটের মধ্যে একটি যাকে বিশ্বের সবথেকে দীর্ঘতম ভ্রমণ লিফট বলা হয়ে থাকে।

বুর্জ খলিফা নির্মান কত টাকা খরচ হয়

ব্রুজ খলিফা বোতলা বিশিষ্ট এবং উচ্চতায় বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন হয় এর নির্মাণ ব্যয় অত্যাধিক। এই ভবনটি নির্মাণের জন্য খরচ হয়েছে ১.৫ মার্কিন ডলার। এক মার্কিন ডলার সমান বাংলাদেশের ১০৯ টাকা। সে হিসেবে নির্মাণ খরচ বাংলাদেশের টাকা অনেক বেশি।

বুর্জ খলিফা রুম প্রাইস

বুর্জ খলিফা আরমানিয়া হোটেল নামে একটি লবি সাম্প্রতিক সময়ে উদ্বোধন করা হয়েছে। যে কেউ ইচ্ছে করলে এই লবিতে এসে থাকতে পারেন পারবেন। এই লবিতে থাকার জন্য প্রতি রাত একজনের জন্য ৩৯ হাজার টাকা দিতে হবে। এছাড়াও এই ভবনটির পাশেই আরো কয়েকটি হোটেল। এই হোটেল গুলো রয়েছে যেখানে থাকতে গেলে ৫ হাজার থেকে ৬৫০০ টাকা প্রদান করার মাধ্যমে করতে পারবেনা।

এখানে সর্বোচ্চ এক রুমে দুইজন রাতে যেমন করতে পারবেন। এই ভবন থেকে একটু দূরে মারিয়ানা হোটেল স্পোর্টস হোটেল গ্র্যান্ডসিনা হলিডে ইন দুবাই ইত্যাদি হোটেল রয়েছে। যেখানে দুজনে এক রুমে ১৬০০ থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে রাত্রি যাপন করতে পারবেন।

বুর্জ খলিফার মালিকের মৃত্যু

বুর্জ খলিফার মালটির নাম হল মোহাম্মদ আলব্বরা। তিনি একজন ইমাম প্রপার্টিজের প্রধান চেয়ারম্যান।

লেখকের মন্তব্য

আপনি যদি কখনো কোন কাজে অথবা পর্যটনের জন্য অথবা টুরিস্ট হিসেবে দুবাই যান তাহলে অবশ্যই দুবাইয়ের ব্রুজ খলিফা ব্রুজ নামের এই ভবনটি অবশ্যই পরিদর্শন করবেন। এই ভবনটি প্রদর্শন করার মাধ্যমে আপনি শুধু সৌন্দর্য উপভোগ করা ছাড়াও অনেক জ্ঞান লাভ করতে সক্ষম হবেন। তাই লেখকের পরামর্শ থাকবে আপনি দুবাই গেলে অবশ্যই ব্রুস খলিফা এই ভবনটি পরিদর্শন করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url