দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়
প্রিয় পাঠক, আপনি কি
দাঁতের মাড়িতে
ক্যান্সারের লক্ষণ কে সাধারন ভেবে অবহেলা করছেন না তো।
দাঁতের
মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় সে সম্পর্কে জানেন জানতে চাচ্ছেন? আপনি যদি
দাঁতের মাড়ির
ব্যথাকে সামান্য ব্যথা ভেবে অবহেলা করেন তাহলে এই পোস্টটি মূলত আপনার জন্য। কেননা
এ সামান্য ব্যথা থেকেই কিভাবে মাড়িতে ক্যান্সার হতে পারে সে সম্পর্কে জানতে
পারবেন।
এই পোস্টটি মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন গ্রামে
দাঁতের
মাড়িতে টিউমারের অপারেশন করাতে হয়,
দাঁতের মাড়ির ব্যথার ওষুধ কি কি, কোন ভিটামিনের অভাবে
দাঁতের
মাড়ি ফুলে যায় ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন।
আমরা প্রায়শই
দাঁতের ব্যথায় কাতর হয়ে পড়ি। কিছু কিছু ব্যথা অল্প দেয় কোন রকমের ট্রিটমেন্ট
ছাড়াই ভাগ হয়ে যায়। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে দাঁতের মাড়িতে ব্যাথা হওয়ার ফলে
মাড়ি ফুলে যায় মাড়িতে ইনফেকশন হয় আবার কখনো টিউমারের মত এবং ক্যান্সারের মতো
ভয়ানক রোগের সৃষ্টি হয়। যিনারা দাঁতের ব্যথাকে সাধারন ব্যাথা ভেবে অবহেলা
করছেন এই পোস্টটি মূলত তাদের জন্য।
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ
দাঁতের ব্যাথাকে আমরা সামান্য ব্যথা ভেবে এই ব্যাথাকে কোন রকমের তোয়াক্কা করি না।
দাঁতের ব্যথাকে অবহেলা করার কোন সুযোগ নেই কেননা দাঁতের বাড়িতে ব্যথা এবং মুখের
ঘা ক্যান্সারের পূর্ব লক্ষণ। বিশেষজ্ঞদের ধারণা যে মাথা থেকে বড় ঘাড়, দেহের
অন্যান্য অংশের থেকে এই অংশে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে কম।
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় ডান পাশে ঘুমালে কি হয়
তবে বিরল হলেও সত্যি যে মুখ, গলা, দাঁতের মাড়ি, কণ্ঠনালী, নাকের গর্ত, লালা
গ্রন্থি সাইপ্রাস ক্যান্সার হওয়ারও পরিসংখ্যান খুব কম। আমেরিকার বিখ্যাত
ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট এর রিপোর্ট এটা বলে যে, প্রায় ৭ ভাগ মানুষের
মুখের ক্যান্সারের রোগী থেকে দশ বছর বা এর বেশি সময় বেঁচে থাকে। তবে যত দ্রুত
ক্যান্সার ধরা পড়ে এবং চিকিৎসা করানো হয় তত তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠার
সম্ভাবনা অনেকটাই বেশি।
মুখে ক্যান্সার হওয়ার কারণ সমূহ
মুখের ক্যান্সার হওয়ার পেছনে যে কারণগুলোকে দায়ী করা হয় তার মধ্যে সবথেকে বড়
কারণ হলো ধূমপান করা। ধূমপান বলতে চুরুট গাঁজা জর্দা বিড়ি সিগারেট খাওয়া বোঝানো
হয়ে থাকে এগুলো ছাড়াও যারা নিয়মিত হারে মদ খেয়ে থাকে তারাও এই রোগীর সম্মুখীন
হতে পারে বিশেষজ্ঞদের মতে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক
বেশি।
মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ সমূহ
- যদি মুখ এবং মুখের ভেতর অত্যাধিক পরিমাণে ফুলে যায় তাহলে এটাকে মুখের ক্যান্সারের প্রথম লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আবার মুখের ভেতরে অনেক সময় কোন এক বিশেষ অংশে ছোট ছোট পিন্ডের মতো হওয়া এটাও ক্যান্সারের একটি লক্ষণ।
- মুখের ভেতরে সাদাটে এবং লালচে রং কিংবা অন্য কোন রঙে পরিবর্তন হওয়া মুখ ও মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
- অনেক সময় মুখের কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে ব্যথা বা ফুলে ওঠার কারণে উক্ত স্থানে বারবার জিহ্বা যাওয়ায় জায়গাটি খসখসে হয়ে যায়।
- কিছু কিছু সময় মুখের ভেতর থেকে অস্বাভাবিকভাবে রক্তক্ষরণ হয়।
- মুখের ভিতরের দিকে অস্বাভাবিকভাবে অনেক বেশি পরিমাণে ফুলে ওঠা।
- মুখের ভেতরে স্বাভাবিক এর থেকে অস্বাভাবিকভাবে লালা বের হওয়া।
- মুখের হা ছোট হয়ে যাওয়া।
- জিহ্বাকে নড়াচড়া করতে কষ্ট অনুভব হওয়া।
- কোন কিছু খেতে গেলে অধিক পরিমাণে ব্যথা অনুভব হওয়া।
- মুখ, ঠোঁট, গলা এবং গালে অবশ হয়ে যাওয়ার মত অনুভব করা।
- মাড়ির দাঁত নড়াচড়া করা এবং দাঁত উঠে যাওয়া।
- জিহবার গড়ায় অনেক বেশি ব্যথা অনুভূত হওয়া।
- দাঁতের চোয়াল এবং দাঁতের পাটিতে ব্যথা এবং অবশ হয়ে যাওয়া।
- দুই কানে খুব বেশি পরিমাণে ব্যাথা অনুভব হওয়া।
- দাঁত পড়ে যাওয়া এবং বেশি পরিমাণে দাঁত নড়বড়ে হয়ে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে সাইনাস রোগের কারণ বা নাকের গর্তে ক্যান্সারের লক্ষণ।
- ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট এ তথ্য প্রদান করেছেন যে, নাকের ও সাইনাসের গর্তে পাতলা এবং সমতল কোষের আবরণ থাকায় বা আবরণে এই ক্যান্সার দেখা দেয় বা শুরু হয় তবে এই ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়তে পারে দেহের অন্যান্য অংশে।
যুক্তরাজ্যের মায়া ক্লিনিক এ ব্যাপারে সাবধানতা বাণী প্রদান করেছেন যে, বিরল
হলেও পরিবেশের কারণে এ ধরনের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়ে থাকে। কোন
ব্যক্তি ধুম পান করুক বা না করুক অতিরিক্ত বায়ু দূষণ, যৌনবাহিত রোগ, রাসায়নিক
পদার্থ দিয়ে যারা গবেষণা মূলক কাজ করেন তাদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বা এ রোগে
আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল জাতীয় মদ খেলে দাঁতের মাড়ি তে ক্যান্সার হয়ে
থাকে। কারণ অতিরিক্ত মদ্যপান দাঁতের ক্ষয় হওয়া থেকে শুরু করে দাঁতের মাড়িতে
বিভিন্ন রকমের জীবাণু আক্রমণ করে দাঁতের মাড়িকে ক্যান্সারে রূপান্তরিত করে দিতে
পারে যা পরবর্তীতে শরীরের বিভিন্ন অংশে শরীরের সম্ভাবনা থাকে।
আরো পড়ুন: দাঁতের শিরশিরানি দূর করার উপায়
ধারালো দাঁত অর্থাৎ যে দাঁত একটু বেঁকে যাওয়া, ত্রুটি যুক্ত ডেঞ্জার ফিলিং
আর্টিফিশিয়াল গ্রাউন্ড দ্বারা মুখের ভেতরে কোন অংশতে ক্রমাগত আঘাত লাগার কারণে
ঘা হতে পারে এবং ওই ঘা পচে গিয়ে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি সরাসরি ঠোঁঠে এসে পড়লে ঠোঁটের ক্যান্সারে ঝুঁকি বেড়ে
যায়। তাই অনেক বেশিক্ষণ ধরে সূর্যের আলোতে থাকলে বা কোন কাজ করলে মুখের অপরিভাগে
অর্থাৎ ঠোঁটে ক্যান্সার দেখা দেয়।
ক্যান্সারের লক্ষণ বংশগত কারণেও হয়ে থাকে আপনার পরিবারের অন্য কারো ক্যান্সার বা
ক্যান্সার জনিত রোগ থাকলে পরবর্তী প্রজন্ম ও এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে বলে ধারণা করা হয়। যেমন ব্লাড ক্যান্সার মাড়ি ক্যান্সার কিংবা
গলার ক্যান্সার।
আরো পড়ুন: চুলকানি দূর করার সহজ উপায় জেনে নিন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ার কারণে ও দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হতে পারে।
মানুষের শরীরে যে কোন ধরনের ভাইরাস এবং জীবাণু আক্রমণ করে। তাদের যদি শরীরে
রোগ-প্রতিরোধ করতে না পারে বা প্রতিরোধ করতে বাধা প্রাপ্ত হয় সে ক্ষেত্রে
বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে আর তখনই শরীরের ক্যান্সারে লক্ষণ দেখা দেয়।
প্রায় সব সময় বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্যাদি খাওয়ার পর মুখের কোণে আটকে থাকে এবং
জীবাণু সৃষ্টি করে তার জন্য নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার না করলেও দাঁতের মাড়িতে
ক্যান্সার হতে পারে।
শরীরের ওজন কম সময়ের মধ্যে অধিক পরিমাণে কমে যাওয়া ইত্যাদি।
উল্লেখিত কারনগুলোকে কোন ছোট কারণ বলে অবহেলা করবেন না। প্রয়োজন অনুসারে চিকিৎসা
করুন।
যেসব পরীক্ষায় মুখের ক্যান্সার ধরা পরে
মুখের ক্যান্সার ধরা পড়লে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ
করবেন মুখের ক্যান্সারের লক্ষণগুলো দেখা দিলে যেসব পরীক্ষা করাবেন তা হল।
সিটি স্ক্যান
কেন করবেন? মুখে ঠোঁটে গলায় এবং ফুসফুসের কোথাও কোন রকমের টিউমার আছে কিনা সেটা
জানার জন্য।
এক্সরে
কেন করবেন? মুখের ভেতরে বুকে এবং ফুসফুসে ক্যান্সারের লক্ষণগুলো ছড়িয়ে পড়েছে
কিনা সেটা ভালোভাবে দেখার জন্য।
এমআরআই স্ক্যান
কেন করবেন? মুখ ও গলার প্রকৃত অবস্থা এবং আপনার মুখের ক্যান্সারের স্টেজ কোন
অবস্থায় আছে সেটা জানার জন্য।
দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়
মুখের ক্যান্সার এবং অন্যান্য রোগের চিকিৎসা নির্ভর করে এ রোগের স্টেজ অর্থাৎ কোন
অবস্থানে রোগটি অবস্থান করছে তার ওপর। তবে সচারচর সার্জারি রেডিয়েশন থেরাপি এ
ধরনের চিকিৎসা বেশি করানো হয়। অনেকেই দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য মুখে বিভিন্ন
রকমের থেরাপি দিয়ে থাকেন। সপ্তাহে দুই অথবা পাঁচ দিন এ থেরাপি দিয়ে থাকেন। তবে
গলার ক্যান্সার, মুখের ক্যান্সার থেকে পরিত্রান পেতে কি করনীয় তা উল্লেখ করা হল।
ধূমপান ও মদ্যপান না করা
সাধারণত ধূমপান জর্দা দিয়ে পান খাওয়া, সুপারি, ধূমপান করা মুখের ক্যান্সারে
জন্য অনেকাংশের দায়ী।
পুষ্টিহীনতা দূর করা
পুষ্টিহীনতা এবং মুখের ভেতরে অনুপযুক্ত পরিবেশ এই রোগের সম্ভাবনাটা অনেকটা
বাড়িয়ে দেয়।
মুখ নিয়মমিত পরিষ্কার করা
নিয়মিত মুখ নিয়ম পরিষ্কার না করার কারণে মুখের ক্যান্সারের আক্রান্ত হওয়ার
আশঙ্কা থাকে। আর সে কারণে জর্দা দিয়ে পান সুপারি খাওয়া থেকে বিরত থাকা এবং
তামাক ও মাদক যাদদ্রব্য সেবনের মত বদভ্যাস দূর করে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করার
অভ্যাস গড়ে তোলায় উত্তম।
ডেন্টিস্ট চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা করা
দাঁতের যে কোন সমস্যায় ডেন্টিস্ট চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কেননা লোকের যে
যায় বলুক একজনই ডেন্টিস্ট ছাড়া মুখের রোগের রোগ সনাক্ত করতে পারবে না। তাই
মুখের ঘা এবং অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত
জরুরী।
দাঁতের মাড়িতে টিউমার অপারেশন
শরীরের অন্যান্য অংশে যেমন টিউমার হতে পারে ঠিক একই রকম মুখেও টিউমার হতে পারে।
মুখের হাড় নরম টিস্যু যেমন জিহ্বা, লালা ক্রান্তি এসব স্থানে টিউমার হতে পারে।
দাঁতের ছোয়ালে টিউমার হতে পারে। কিছু কিছু টিউমার অনেক দিন ধরে থাকে আবার কিছু
টিউমার অল্প দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে। মানুষের মুখের রক্তনালীতেও টিউমার হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে।
এছাড়াও আমাদের গালে সেখানেও টিমার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মানুষের শরিররে
বিভিন্ন ধরনের টিউমার হয়। মুখের টিউমারের অনেক লক্ষণ রয়েছে। আর সে লক্ষণের মধ্যে
কোন একটি প্রকাশ পায় যেমন দাঁতের মাড়ি অনেক ফুলে যাওয়া এবং ব্যথা অনুভব
হওয়া। আর এই ফোলা অংশ কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীর টিউমার রুপ নিতে
পারে।
এ সময় চোখ ছোট এবং বন্ধ হয়ে আসে। আর তখন টিউমার রোগীদের জন্য অনেক বড় সমস্যা
হয়ে দাঁড়ায়।
টিউমার সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে
বিনাইন টিউমার
এই টিউমার খুব একটা মারাত্মক এবং ক্ষতি কর নাই এটি হলে ৫ থেকে ১০ বছর ধরে থাকে
ধীরে ধীরে পোলাটা বাড়তে থাকে
ম্যালিগণেন্ট টিউমার
আরেকটি হচ্ছে ম্যালিগণেন্ট টিউমার এটি খুব ভয়ংকর ধরনের টিউমার। এই টিউমার কিছু
বুঝে ওঠার আগেই খুব ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। এই ধরনের টিউমার মুখে এবং মুখের
আশেপাশে হতে পারে। মুখের টিউমারের ধরন এবং অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসা করা হয়
সঠিক পদ্ধতিতে অপারেশন মাধ্যমে রোগীদের সম্পন্ন সুস্থ করা যায় এবং মুখের গঠন
স্বাভাবিক করা সম্ভব হয়। তাই মুখের টিউমারে লক্ষণ প্রকাশ পেলে অবহেলা না করে খুব
তাড়াতাড়ি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
আরো পড়ুন:
চুল ঘন ও সুন্দর করার উপায়
দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া ক্যান্সারে প্রধান লক্ষণ। আর সে কারণে এই লক্ষণ দেখা
দিলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। মুখের একবার
ক্যান্সার হলে সেটা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। তাই সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না
নেওয়া গেলে পরবর্তীতে বড় ধরনের অঘটন ঘটতে পারে। তাই দাঁতের মাড়ি ফোলার চিকিৎসা
সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- পার্শিয়াল ম্যক্সিলেক্টমি মানুষের মুখের ওপরের অংশের ক্যান্সার এই পদ্ধতিতে অপারেশন করে বাদ দেয়া হয়।
- ম্যান্ডিবুলেকক্টমি এক্ষেত্রে মাড়ি থেকে ক্যান্সার টিউমার কেটে বাদ দেয়া হয়।
- পায়ের হাড় বিশেষ করে ফিবুলা থেকে হাড় নিয়ে এসে দাঁতের মাড়ির হাড় পুনর্গঠন করে মাইক্রো ফাসকুলার সার্জারি করা হয়।
- ফাইনাল প্যাথলজি রিপোর্ট এর উপর ভিত্তি করে রেডিও ও কেমোথেরাপি দেওয়া হবে কিনা সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
- সাধারণত এ ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হয় তখন যখন রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে পড়ে| কিন্তু আক্রান্ত হওয়ার পূর্বে বা আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিংবা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা দেওয়া সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের চিকিৎসা নেওয়া হলে খুব সহজেই এই ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়া লাভ করানো সম্ভব।
দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ
দাঁতের ব্যথার ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই দাঁতের ব্যথা কারণ কি তা নির্ধারণ করতে
হবে। কারণ নির্ধারণ করেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা অর্থাৎ মেডিসিন
ব্যবহার করতে পারবেন। বাজারের যেসব ডিস্পেন্সারি রয়েছে সেগুলোর দোকানে বিভিন্ন
ধরনের দাঁতের ব্যথা দূর করার ওষুধ রয়েছে।
হালকা ব্যথার জন্য সাধারণত প্যারাসিটামল ওষুধ খেয়ে থাকে কারণ এই ওষুধটি বেশ
কার্যকরী তবে ব্যথার পরিমাণ খুব বেশি হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে|
দাঁতের ব্যথার জন্য ভালো ট্যাবলেট এর মধ্যে রয়েছে
ফেনামিক ৫০০ এমজি
ফেনামিক ৫০০ এমজিএই ওষুধ দাঁতের ব্যথা দূর করতে খুবই ভালো একটি ট্যাবলেট। যিনারা
প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছর এর বেশি তারা এই ওষুধ দিনে দুইবার তিন দিন খেতে হবে
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
ফেনামিক ২৫০ এমজি
ফেনামিক ২৫০ এমজিযারা অপ্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ বছরের নিচে বয়স তারা দিনে দুইবার
তিন দিন পর্যন্ত আর ব্যথা বেশি হলে পাঁচ দিন পর্যন্ত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
সেবন করতে পারবেন।
নাপা ওয়ান
নাপা ওয়ান দাঁতের ব্যথা দূর করতে এই ওষুধটি বেশ কার্যকরী। প্রাপ্তবয়স্ক নিচে
হলে এই ট্যাবলেটের অর্ধেক দিনে দুইবার আর যদি প্রাপ্তবয়স্ক হন তাহলে একটি করে
ট্যাবলেট দুইবার দিনে দুইবার খেতে পারেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
এছাড়াও আরো কিছু ট্যাবলেট হলো
- টরি-১২০ এমজি
- কক্স-ই ১২০ এমজি
- এ্যালগারিক্স ১২০ এমজি
- EOOX ১২০ এমজি
- AROXIA
- MOXLACIL 500
- EXILOK 20
- TORINON 90
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়
দাঁত শুধু মানুষের দাঁতের মাড়ি এবং মুখের হাসিকে ই সুন্দর করে না এটি মানুষের
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ও সাহায্য করে। তাই মুখ যদি অস্বাস্থ্যকর হয় এটি শরীরের
উপর খুব বাজে প্রভাব ফেলে। আর সে কারণে দাঁতের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন কিছু
কিছু ভিটামিন ও মিনারেল আছে যা দাঁতকে ভালো রাখার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা
পালন করে।
আরো পড়ুন:
ভিটামিন রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করতে সহযোগিতা করে। এছাড়াও ভিটামিন মানুষের দেহের রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় শরীরে ভিটামিনের অভাব হলে মাড়ি ও দাঁতে বিভিন্ন ধরনের
রোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই ফ্রিল্যান্সার ইনফো ওয়েবসাইটটি দাঁত এবং মাটি ভালো
রাখার জন্য কিছু ভিটামিনের কথা উল্লেখ করছে।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি দাঁতের মাড়িকে মজবুত করে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা
করে এই ভিটামিনের অভাবে মাড়িতে যন্ত্রণা এবং অনেক সময় রক্তপাত হয় লেবু, আপেল,
কমলা, আমলকি, কাঁচামরিচ, কাঁচা সবজি ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি।
ভিটামিন এ
ভিটামিন এ দাঁতের মাড়িকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে মুখের ভেতরে লালার প্রদাহকে
ভালো রাখে। সাধারণত গাজর, আম, শাকসবজি, মিষ্টি আলু, বাঁধাকপি, ফুলকপি এবং বিভিন্ন
ধরনের শাকসবজিতে যেমন কচুরিপানা ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ।
ভিটামিন ডি
ভিটামিন ডি দাঁতকে শক্তিশালী এবং সুস্থ রাখার জন্য ভিটামিন ডি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়ামের সাহায্য করে তাদের জন্য
খুবই উপকারী। এছাড়াও ভিটামিন ডি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে বেশি পরিমাণে ভিটামিন
ডি শরীরে থাকা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। সূর্যের আলোতে, ডিম,
মাছ ইত্যাদিতে ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত।
ভিটামিন বি
ভিটামিন বি এই ভিটামিন মুখের স্বাস্থ্যকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি জিহবার
যন্ত্রণা এবং জিহ্বার ঘা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। মাংশ, মটরশুটি সবুজ শাক, সিম
ইত্যাদিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি।
ভিটামিন কে
ভিটামিন কে শরীরের রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। ভিটামিন কে এর অভাবে মাড়ি থেকে
রক্তপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ ভিটামিন এ অভাবে মুখের স্বাস্থ্য কে খারাপ করে।
সয়াবিন, সব কাঁচা সবজি ইত্যাদিতে ভিটামিন কে পাওয়া যায়।
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়
দাঁতের মাড়ি ব্যথা দূর করার জন্য বেশি কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে। এই ঘরোয়া
টোটকা মাধ্যমে আপনি খুব কম সময়ের মধ্যে দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমাতে পারবেন। তবে
ব্যথা যদি অতিরিক পরিমাণ হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা
নিতে হবে। আপনি হয়তোবা জানেন না মধুতে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
প্রোপারটিস। যা দাঁতের গোড়ায় এবং মাড়িকে মাড়িতে ব্যাকটেরিয়া থাকলে তার দূর
করতে সহায়তা করে।
প্রায় সবারই একটু না একটু দাঁতের সমস্যায় সম্মুখীন হয়ে থাকে। দীর্ঘস্থায়ী না
হলেও ক্ষনিকের জন্য এ সমস্যার সম্মুখীন সবাই হতে দেখা হয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ
সহ ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করে কিভাবে দাঁতের মাড়ি ব্যথা থেকেে এবং দাঁতের মাড়ি
অসহ্য যন্ত্রণা থেকে দাঁতের মাড়ির রক্ত পড়া বন্ধ করবেন সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া
যাক।
মধু
মধুর অনেক গুনাগুন রয়েছে। মানুষের মুখে দাগ দূর করতে, চুলের যত্ন নিতে, কাশি
হলে, যৌন চিকিৎসার জন্য মধুর ব্যবহার হয়ে থাকে। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি
ব্যাকটেরিয়াল প্রোপাটিস যা দাঁতের গোড়া থেকে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু দূর করতে
সাহায্য করে। আপনার দাঁতের মাড়ির সমস্যা হলে ঘরোয়া টোটকা হিসেবে মধু ব্যবহার
করতে পারেন।
আরো পড়ুন: হাটুর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়
প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু মাড়েত ভালোভাবে ঘষে নিন। তবে বেশি চাপাচাপি করবেন না
হালকা করে পাঁচ মিনিট মেসেজ করার পর উষ্ণ পানিতে গুলি করে ধরে ধুয়ে ফেলুন। ভাল
ফলাফলের জন্য প্রতিদিন অন্তত দুই থেকে তিনবার আপনি এই কাজটি করতে পারেন।
টি ট্রি অয়েল
এই তেলটি অ্যান্টটিক হিসেবে বেশ কার্যকর যেকোনো ধরনের বাড়িতে ইনফেকশন হলে এই তেল
ঘরোয়া হবে ব্যবহার করতে পারেন এক চামচ নারকেল তেল আর ২/৩ ফোটা এই তেল মিশিয়ে
মাড়িতে হালকা করে পাঁচ থেকে দশ মিনিট মেসেজ করার পরে কুলি করে ধরে ফেলুন দিনে
দুই থেকে তিনবার করুন সমস্যা দূর হয়ে যাবে
লবঙ্গ
লবঙ্গ দাঁতের ইনফেকশন এর বিরুদ্ধে বেশ কার্যকরী ইনফেকশন হয়ে থাকে। তাহলে দুটি
লবঙ্গ মিশিয়ে নিন দুই ফোঁটা অলিভ অয়েল তেলের সাথে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন
ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগান এবং কয়েক মিনিটের ভিতরে ব্যথা কমে যাবে।
লবণ
লবণ গোলমরিচের গুঁড়া পানি মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। লবণ
পানি দাঁতের ব্যথা দূর করার জন্য লবণ পানি ব্যবহার করে থাকি এক লবণ পানি কুসুম
কুসুম গরম সাথে মিশিয়ে হয় এবং দাঁতের ব্যথা দূর হতে সাহায্য করে।
রসুন
রসুনের অনেক গুণ রসুনকে সাধারণত এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে তাই যেকোনো ব্যথা
দূর করতে রসুনের জুড়ি নাই রাতের বেলা দূর করার জন্য একবার ফোন এক করা রসুন
চিবিয়ে খান খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন।
পেয়ারার পাতা
পেয়ারার পাতা গ্রাম অঞ্চলে দাঁতের ব্যথা দূর করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
পেয়ারার পাতা চিবোতে থাকলে পাতার রস দাঁতের মধ্যে গিয়ে মাউথ ওয়াশ হিসাবে কাজ
করে।
নিমপাতা
নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে নিমপাতা দিয়ে পানি ফুটিয়ে উক্ত পানি
ছেঁকে দাঁতে লবণের সাথে মিক্সচার করে কুলি করলে দাঁতের ব্যথা দূর কর
সাহায্য করে।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা জেল একটি শক্তিশালী আন্টি ইনফ্লেমেটারি, আন্টি মাইক্রোবিয়াল
বৈশিষ্ট্যের কারণে দাঁতের মাড়ির ব্যথার চিকিৎসা ভালো কাজ করে। এটি দাঁতের রোগ
সম্পর্কিত উপসর্গত দূর করতে সাহায্য করে। প্রাকৃতিক মাউথওয়াশ হিসেবে অ্যালোভেরা
জেল খুবই উপকারী।
লেমন গ্রাস তেল
এই তেল তার বৈশিষ্ট্যের জন্য খুবই পরিচিত দাঁতের গোড়ায় ব্যাকটেরিয়া দূর করতে
বেশ সাহায্য করে। এছাড়াও দাঁতের ক্ষয় রোধ এবং মায়ের রোগের ঝুঁকি কমিয়ে
মারিয়ে রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরাগুলোকে প্রতিরোধক বলে ভাবে প্রতিরোধ করতে
সাহায্য করে।
হলুদ মধুর জেল
প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদানের মধ্যে হলুদ মধু জেল এ রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি, ন্টি
ইনফ্লামেটরি দাঁতের ব্যথা কমানোর ওষুধ মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি ফাঙ্গাস এ
বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য এই উপাদানগুলো বেশ পরিচিত। প্লে এবং জিনাভাইটিস প্রতিরোধক
মূল্যবান ভেষজ একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
নারিকেল তেল
লরিক এসিডের পরিপূর্ণ হল নারিকেল তেল যা এন্টি ইনক্রিমেন্টারি বৈশিষ্ট্য রয়েছে
নিয়মিত নারিকের তেল ব্যবহার করলে দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমে যায়।
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ
বিভিন্ন কারণে আমাদের দাঁতে অনেক সময় পোকা লাগে। আর এই দাঁত সাধারণত এত পরিমাণ
যন্ত্রনা দেয় যা সহ্য করা অসমীয়। অনেক সময় বাধ্য হয়ে ওগলা দাঁতটি তুলে ফেলার
পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। কেননা দাঁত থেকে পার্শ্ববর্তী দাঁত যাতে খারাপ না হয়ে
পড়ে সেজন্য পোকা লাগার দাঁতটি তুলে ফেলার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা। তবে পোকা
দাঁতের ব্যথা সব থেকে ভালো ট্যাবলেট হলোFlublast Tablet। আসুন এর ট্যাবলেট
সম্পর্কে কিছু ধারণা নেওয়া যাক।
আরো পড়ুন:
মাথা ব্যাথা কমানোর ঔষুধ সম্পর্কে
Flublast Tablet এই ট্যাবলেটটি সাধারণত জ্বরের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং
এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়ে থাকে ব্যথা দূর করার জন্য। এই ট্যাবলেট সাধারণত
মাথাব্যথা অর্থাৎ আর্থথ্রিটিস , যেকোনো ধরনের ব্যথা, পোকা ধরা দাঁতের ব্যথা দূর
করতে সেবন করে থাকে অনেকেই। এই ট্যাবলেটটি জ্বর থেকে উৎপত্তি ব্যথা দূর করতে
সাহায্য করে।
এই ট্যাবলেটটি ক্যান্সার রোগীদের ব্যবহার করতে দেওয়া হয় বিশেষ করে সাল দাড়ি
জনিত ব্যাথা দূর করার জন্য এই ট্যাবলেটটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই ট্যাবলেটের
তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। কোন গর্ভবতী মহিলা এবং বুকের
দুধ খাওয়ানোর সময় এই ওষুধটি নাই খেতে পারে সেবন করতে পারে।
আরো পড়ুন:
দাঁতের শিরশিরানি দুর করার উপায় জানুন
তবে বেশি জীবনের ফলে ত্বক ঝাপসা হতে পারে বমি হতে পারে, পেট ব্যথা, খুদা মন্দা
এসব সমস্যা হতে পারে। যদি আপনার ত্বকের এলার্জি প্রতিক্রিয়া অনুভব করেন তবে এই
ট্যাবলেট ব্যবহার করা বন্ধ করে দিতে পারে দিতে হবে। তবে এটিকে অন্ধকার প্রস্রাব
জন্ডিসের মতো গুরুত্বপূর্ণ রোগের দিকে টার্গেট করুন। তবে এর পার্শ প্রতিক্রিয়ার
কারনে লিভার খারাপ হতে পারে।
ভিটামিন, খনিজ, নির্ধারিত ওষুধ, কাউন্টার ওষুধ এবং হার্বাল পণ্যগুলি নিয়ে আপনি
যে সমস্ত অন্যান্য ঔষধগুলি গ্রহণ করেন সেগুলি সম্পর্কে আপনার ডাক্তারকে জানান।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফ্লুব্লাস্ট ট্যাবলেট (Flublast Tablet) জ্বর এবং ব্যথা এর
সাধারণ ডোজ প্রতি ৬ থেকে ৮ ঘন্টা একবার প্রতি ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা বা ১০০০ মিগ
ট্যাবলেটে একবারে ৩২৫-৬৫০ মিঃগ্রাঃ ট্যাবলেট থাকে ।
লেখকের মন্তব্য
যে কোন রোগের চিকিৎসা স্বরূপ ও ওষুধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই পেশাদার ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন।। মনে রাখবেন সকল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
রয়েছে। আবার ওষুধের ওভার ডোজ অনেক সময় আপনাকে বড় বিপদে সম্মুখে দাঁড় করাতে
পারে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url