ডিসকভার 125 বাংলাদেশ প্রাইস - ডিসকভার নিউ মডেল
সম্মানিত পাঠক, আপনি কি
ডিসকভার
১২৫ বাংলাদেশ প্রাইস - ডিসকভার নিউ মডেল এবং
ডিসকভার
১১০ সিসি
বাংলাদেশ প্রাইস
এর প্রাইস সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পাঠ করুন।
প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি
ডিসকভার
অর্থাৎ বাজাজ কোম্পানির আরো অন্যান্য
মোটরসাইকেল
সম্পর্কে এবং মোটরসাইকেলের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ ডিসকভার 125 বাংলাদেশ প্রাইস
ডিসকভার 110 সিসি বাংলাদেশ প্রাইস
বাংলাদেশে
মোটরসাইকেল
কোম্পানির মধ্যে বাজাজ একটি অত্যন্ত পরিচিত মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড কোম্পানি। এই
কোম্পানিটি স্পোর্টস, কম্পিউটার, স্ট্যান্ডার্ড টাইপের মোটরসাইকেল বানিয়ে থাকে।
তবে বাজাজ কোম্পানিটি যে মডেলের জন্য বিখ্যাত তা হল কমিউটার টাইপ বাইক। বর্তমান
বাংলাদেশ বেশ কয়েকটি মডেলের বাজার ডিসকভার এর বাইক পাওয়া যায়।
এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য এবং বহুল পরিচিত মডেল হচ্ছে discover 110cc। এটি এক
ধরনের কমিউটার বাইক। আমাদের দেশের অনেক মানুষ নিজের প্রয়োজনের জন্য
মোটরবাইক ক্রয় করে থাকে। এর জন্য বাজাজ কোম্পানি কম্পিউটার সেগমেন্টের মডেলের
বাইক বাজারে ছেড়েছে। এই কোম্পানির বাইক গুলো অত্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড ডিজাইনের এবং
গুড লুকিং এর কারণে জনপ্রিয়তা অনেক এগিয়ে।
বাংলাদেশ ডিসকভার সিরিজের নতুন মডেল রয়েছে তার মধ্যে ১১০ সিসি অন্যতম। সাধারণত
১০০ সিসি মডেলের মোটরসাইকেলটি ব্র্যান্ড করার পর বাজাজ ডিসকভার কোম্পানি ১১০ সিসি
মোটরসাইকেলটি বাজারে ছেড়েছে। এই মোটরসাইকেলটির গ্রাফিক্যাল কিছু ডিজাইন পরিবর্তন
করে অত্যন্ত আকর্ষণীয় মডেলের রূপ দিয়েছে।
আরো পড়ুন: আসল ভিটমেট ডাউনলোড করব কিভাবে
এই কোম্পানি মোটরসাইকেলের দুটি ভেরিয়ান্ট পাওয়া যায়; ডিস্ক এবং ড্রাম। বাজাজ
ডিসকভার ১১০ সিসি বাইকটির জ্বালানি ট্যাঙ্ক, বসার জায়গা দেখতে এলিগেন্ট। এই
মডেলটি আরো আপডেট করে নতুন ফুয়েল অফিসিয়েন্ট এর লুক দেয়া হয়েছে। এর সামনের
এবং পেছনের ব্রেকের সাথে অ্যান্টিস কিড ব্রেকিং সিস্টেম যুক্ত করা হয়েছে। এমনকি
এই বাইকের হ্যান্ডেল বারো আপডেট ডিজাইন দেওয়া হয়েছে।
এই আর্টিকেলে এ পর্যায়ে বাজার ডিসকভার ১১০ সিসি মডেলের মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন এর
কিছু বৈশিষ্ট্য এবং দাম সম্পর্কে জানব। প্রথমেই ইঞ্জিন সম্পর্কে কিছু ধারনা
নেওয়া যাক।
- এই বাইকটির ১১৫.৪৫ সিসি ইঞ্জিন ডিসপ্লেসমেন্ট।
- এর ইঞ্জিন টাইপ হলো ৪-টক, সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ইয়ার কুল্ড।
- বাইকটির সর্বোচ্চ শক্তি ৮.৫ বিএইচপি @৭০০০ হাজার আরএমপি
- ১১০ সিসি মডেলের বাইকের সর্বোচ্চ টর্ক ৯.৮১ এন এম @৫০০০ হাজার এমপি।
- এর সর্বোচ্চ মাইলেজ ৫০ কিলোমিটার।
- এই বাইকটির সর্বোচ্চ গতিসীমা ১০০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়।
- এর ব্রেকিং স্টাইল সামনে ড্রাম এবং রিয়ারে ড্রাম।
- বাইকের ফুয়েল ট্যাংক আট লিটার ৮ লিটার যার ২ লিটার রিজার্ভ।
- বাইকটির ওজন ১১৯ কেজি।
- বাইক বাইকের এমিশন টাইপ পাওয়া যায়নি।
- এই ভাইকে সিলিন্ডারে ভাল্বের সংখ্যা দুইটি।
- কম্প্রেশন অনুপাত পাওয়া যায়নি।
- এই মডেলের বাইকের ইগনিশন DTS-i।
- এই বাইকটির দৈর্ঘ্য ২,০৩৫ মি.মি।
- উচ্চতা ১০৮৭ মিলিমিটার।
- এই বাইকটির হুইল বেইজ ১৩০৫ মিলি মিটার।
- এর গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬৫ মিলি মিটার।
- এই বাইকের মিটার সম্পর্কে কোন ধারণা পাওয়া যায়নি।
- ১১০ সিসি মডেলের বাইকে trip মিটারের সংখ্যা দুইটি।
- এই বাইকে তেল কমার সংকেত রানিং করা রয়েছে।
- এর ব্যাটারি কমার সিগন্যাল ও ইয়েস করা রয়েছে।
- এই মডেলের বাইকে এখনো কোনো ঘড়ির সিস্টেম চালু করা নেই।
- পেছনে লাইটের সিস্টেম নেই।
- তবে তবে পেছনে সিগন্যাল লাইট রয়েছে।
- তার সিস্টেম হল টিক দিয়েও স্টার্ট হয় এবং সেলফ দাড়াও স্টার্ট হয়।
চলুন পর্যায়ে Bajaj Discover 110 Disc প্রাইজ সম্পর্কে ধারনা নেওয়া যাক:
Bajaj Discover 110 Disc বাংলাদেশে অফিসিয়াল ভাবে এর দাম এক লক্ষ ৩৭ হাজার। তবে
এই বাইকটির মূল্য কম এবং বেশি হতে পারে। কম-বেশি হওয়াটা আপনার নিকটস্থ ডিলারের
কাছ নির্ভর করে। স্থানীয় ভাবে ডিলারের কাছ থেকে এই বাইকটির মূল্য সম্পর্কে ধারণা
নিতে পারবেন। bikroy.com এর গত তিন মাসের লিস্টিং থেকে যে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে
তাতে ব্যবহৃত ইউজ বাজাজ ডিসকভার ২০২ ২৪ এর দাম বাংলাদেশি দাম ১ লাখ ২১ হাজার ২৪৪।
ডিসকভার 125 বাংলাদেশ প্রাইস
বাজাজ কোম্পানির আরও একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মডেলের বাইক হল ডিসকভার 125। এর
পূর্বে ১৩৫ এই বাইকটি খুবই পপুলার ছিল। কোম্পানি ১৩৫ সিসি বাইকটি ব্র্যান্ড করে
১২৫ সিসি বাইকটি বাজারে ছাড়ে। বাজাজ ডিসকভার 125 cc বাইক অত্যন্ত সাশ্রয়ী
মূল্যের এবং অত্যান্ত ডিসেন্ট লুকের কারণে খুব কম সময়ে এই বাইকটি বাইকারদের মন
কেড়ে নিয়েছে। তাছাড়াও এর মাইলেজ খুব বেশি।
আরো পড়ুন:
কিভাবে গর্ভবতী ভাতা পাবেন
ডিসকভার সিরিজের অত্যন্ত অত্যাধুনিক বর্তমানে মানুষের পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক
পরিস্থিতি, ট্রাফিক পরিস্থিতি এবং গণপরিবহন সমস্যা জনিত কারণে দ্রুত সংযোগ
স্থাপনের জন্য এই বাইকটি চাহিদা অনেক। বাজাজ ১২৫ এই ডিসকভার সিরিজের দুটি মডেল
রয়েছে। একটি হলো ডিক্স । পার্সগুলো সুলভ মূল্যে পাওয়া যায় বলে এর গ্রহণযোগ্যতা
অনেক হাই। এ মডেল সম্পর্কে একটু সহজভাবে ব্যাখ্যা নেওয়া যাক।
সিঙ্গেল ডিক্স মডেলে হাইড্রোলিক ব্রেক নেই সাধারণ ব্রেক এবং এর সামনের এবং পেছনের
দুই চাকার টায়ার মাপ ও প্রায় সমান ।
আর দ্বিতীয় মডেলটি ড্রাম ভেরিয়েন্ট: এই মডেল এ বাইকের সামনে পিছনে
হাইড্রোনিক ব্রেক রয়েছে। সামনেও হাইড্রলিক ব্রেক এবং পেছনের হাইড্রোলিক ব্রেক।
পেছনের টায়ার অত্যাধিক মোটা হওয়ার জন্য এবং সামনে পেছনে হাইড্রনিক থাকার জন্য
এই বাইকটি ড্রাইভ করতে বাইকাররা অত্যন্ত সাছন্দ বোধ করে।
বিশেষ সুবিধা প্রদান করার জন্য ডিসকভার ১২৫ সিসি এই মডেলের বাইকের চাহিদা
বাংলাদেশে এখন অনেক বেশি অনেক মানুষের কাছে ডিসকভার 125 কেনার আগ্রহী হন। কিন্তু
এই বাইকের আসল দাম সম্পর্কে জানার জন্য অনেক মানুষকে জিজ্ঞাসা করেন অথবা অনলাইনে
সার্চ করে জানতে চেষ্টা করেন। যদি আপনি এই বাইকটি সঠিক দাম জানতে চান তাহলে এই
বাইকের মডেল সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ দুই সিরিজের বাইকের মূল্য দুই রকম।
- সিঙ্গেল ডিস্ক এর প্রাইজ ১ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকা
- ডাবল ডিস্ক এর বাংলাদেশি প্রাইস 1,60,500 BDT।
ডিসকভার 135 বাংলাদেশ প্রাইস
বাংলাদেশে যতগুলো মোটরসাইকেল কোম্পানি রান করেছে তার মধ্যে বাজার অন্যতম। অন্যতম
বাজারের যত বাইক সিরিজ বাজারে এসেছে এর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় মডেল হল ডিসকভার
১৩৫। অসম্ভব সাউন্ড এবং স্পিড, গুড লুকিং, স্টাইলিশ, বিভিন্ন দিক থেকে এই বাইকটি
খুব অল্প সময়ে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে কোম্পানি এই মডেলকে ব্র্যান্ড করতে
বাধ্য করেছে। তারপরও ডিসকভার 135 এই বাইকের দাম এবং মডেল সম্পর্কে কিছু ধারনা
নেই।
- যে ব্র্যান্ডের বাইক= বাজাজ
- এর মডেলের নাম= ডিসকভার ১৩৫
- বাইকের ইঞ্জিন টাইপ= ০৪ স্টোক, ইয়ার কুল্ড, ডিটিএস-আই।
- এই বাইকের ম্যাক্স পাওয়ার= ১৩ এইচ পি@৮৫০০।
- সর্বোচ্চ গতি সীমা= ১১০ এর ও বেশি।
- মাইলেজ= ৫০ কেএমএল।
- এর ফুয়েল ক্যাপাসিটি= ১০ লিটার
- এই বাইকটির ওজন= ১৩৩ কেজি
- সর্বশেষ আপডেট=২৮/০২/২০২২
- ইন্ডিয়াতে এ বাইকের মূল্য 61,400 Indian Rupee equals
- বাংলাদেশ তখনকার সময় এর দাম ছিল 81,173.30।
ডিসকভার 100 বাংলাদেশ প্রাইস
ডিসকভার সিরিজের আরও একটি জনপ্রিয় প্রায় হলো ডিসকভার ১০০। উত্তর দিক মাইলেজ এবং
স্বল্প মূল্যের মধ্যে এই বাইকটি সব লোকের সাধ্যের মধ্যে থাকায় এর জনপ্রিয়তা
খুবই পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। বাজার ডিসকভার ১০০ সিসি খুব দীর্ঘস্থায়ী এবং টেকসই
একটি বাইক।
কাস্টমার সার্ভিস এর অনেক ভালো এ বাইকের পার্টস পার্টিশন খুব সহজেই হাতের কাছেই
পাওয়া যায়ভ এই বাইকের ইন লুক এবং আউটলুক ফিচার সিট পজিশান ল্যাম্প পজিশন
হেডলাইট পজিশন দিক দিয়ে অত্যন্ত স্টাইলিশ।
আরো পড়ুন: ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন লাগে
এই বাইকের জ্বালানি খরচ খুবই কম। বর্তমানে জ্বালানি খরচের দাম যে হারে বেড়ে।ছে
তাতে এই ধরনের বাইক যোগাযোগের জন্য খুবই ভালো। ডিসকভার ১০০ সিসির চারটি কালারের
বাইক কোম্পানি বাজারের ছেড়েছে, কালার গুলো হল মিডনাইট ব্ল্যাক, মিডনাইট ব্ল্যাক
এন্ড ব্লু, কালো ব্ল্যাক গ্রিন, ফ্রম রেড। কালার কম্বিনেশন গ্রাফিক্স ডিজাইন সব
দিক থেকে এই বাইকটি একটি স্ট্যান্ডার লুক দিয়েছে।
এবার সম্পর্কে সামান্য একটু ধারনা নেওয়া যাক
- এই বাইকের ব্র্যান্ডের নাম= বাজাজ
- এর মডেলের নাম= ডিসকভার ১০০ সিসি
- এই বাইকের গতি সর্বোচ্চ= 7০ কিলোমিটার, হাইওয়ে তে গতি ৯০ কিলোমিটার।
- এ বাইকের মাইলেজ সর্বনিম্ন= ৪৫ কিলোমিটার, হাইওয়েতে ৫০ থেকে ৫৫ কিলোমিটার।
- ১০০ সিসি বাইকের ইঞ্জিন= ৯৮.৩৮ সিসি, স্টক০৪, এয়ার কুল্ড।
- সর্বোচ্চ শক্তি= ৭.৬
- এই বাইকের গিয়ার স্পিড= ৪- গিয়ার বক্স
- এ বাইকের দাম বাংলাদেশে অফিসিয়াল মূল্য এক লক্ষ 11 হাজার 500 টাকা। এর দাম স্থান বেধে ডিলারের উপর নির্ভর করে কম বেশি হয়ে থাকে হতে পারে।
- Bikroy.com এ বিগত তিন মাসের লিস্টিং অনুযায়ী এই বাইকের দাম ১ লাখ ২১ হাজার ২44 টাকা।
ডিসকভার 150 সিসি দাম কত
বাজাজ ডিসকভার কোম্পানি যে কয়েকটি সিরিজের বাইক বাজারে ছেড়েছে তার মধ্যে
ডিসকভার সিরিজের সর্বোচ্চ মাইলেজ বাইক হল ডিসকভার ১৫০ সিসি। এ বাইকটির ওজন
অত্যধিক বেশি। খুব দ্রুত মাইলেজের কারণে যে সকল বাইক চালাতে পছন্দ করেন তাদের
কাছে এই বাইকটি খুবই জনপ্রিয়। তাছাড়া এই বাইকের আরো একটি বিশেষ খুব সহজেই এই
বাড়ি থেকে কন্ট্রোলে আনা যায়।
এই বাইকের বাজার মূল্য এক লাখ ৭৭ হাজার টাকা। বাজাজ ডিসকভার 150 এফ এই মডেলের
রয়েছে ১৪.৫ পিএস হর্স পাওয়ার। যার জন্য দুর্দান্ত ইঞ্জিন যা এই ভাইকে দিবে
সর্বোচ্চ গতি। ডিজিটাল টুইন স্পার্ক সিস্টেম দিবে সর্বোচ্চ মাইলেজ।
ডিসকভার ১৫০ এফ এ রয়েছে পিছনে এবং সামনে টিউবলেস টায়ার যা পাংচার হলেও
নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় পর্যন্ত চলতে পারে।
বাজাজ ডিসকভার ১৫০ এফ এ আরো রয়েছে ২৩৯ ২০০ এম এম, প্যাটেল ডিস্ক যা যে কোন
মুহূর্তে কার্যকরী ভাবে ব্রেক দিতে সক্ষম।
এই বাইককে আরো রয়েছে দশ লিটার ফুয়েল ট্যাংক যা আপনাকে দিবে লম্বা জার্নি
র নিশ্চয়তা।
শেষ কথা
বাইক যেমনি দ্রুত সরাসরি যোগাযোগের এবং সময় বাচানোর সেরা মাধ্যম আবার এর বেশ
ক্ষতিকারক দি করেছে। অনেকেই বেপরোয়াভাবে ড্রাইভ করার কারণে অনেক তরুণ এক্সিডেন্ট
করে প্রাণ হারায় তাই আপনি অথবা আপনার সন্তানকে বাইক কিনে দেওয়ার আগে অবশ্যই
ড্রাইভিং সম্পর্কে এক্সপার্ট হওয়ার পরেই কিনবেন। বাইক কেনার আগে অবশ্যই ভালোভাবে
জেনে তারপরেই বাইক কিনবেন। এই পোস্টটির তথ্য আপনার যথেষ্ট মনে না হলে অভিজ্ঞদের
পরামর্শ নিতে পারেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url