ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন লাগে | ভিসা করার নিয়ম ২০২৪
প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই ইন্ডিয়ান
মেডিকেল ভিসা
পেতে কতদিন লাগে এবং
ইন্ডিয়ান মেডিকেল
ভিসার
মেয়াদ কতদিন দেয় এ বিষয় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন। অনেক ওয়েবসাইট
ঘাটাঘাটির পরও সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না। তাই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পাঠ
করার মাধ্যমে আপনি
ইন্ডিয়ান ভিসা
সম্পর্কিত বিষয়াদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক, আপনি আরো জানতে পারবেন
ভিসা
করার জন্য কি কি কাগজ লাগে,
ভিসা
পেতে কি রকম খরচ হয়, কোন কোন
ভিসা
কি রকম খরচ ইত্যাদি বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ
মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন লাগে
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পেতে কতদিন লাগে
বর্তমান বিশ্বে ভারত
মেডিকেল চিকিৎসার
দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে। ভারত সরকার চিকিৎসা ভিসা নামে এক বিশেষ ভিসা নিয়ে
এসেছে এটি শুধুমাত্র যারা অসুস্থ
চিকিৎসা
পেতে আগ্রহী সেসব সরকার স্বীকৃত হাসপাতালে এদের
চিকিৎসা
করানো হবে। বর্তমানে ইন্ডিয়াতে দু ধরনের মেডিকেল ভিসা ভিসা প্রচলিত আছে।
- মেডিকেল ভিসা
- অনলাইন ভিসা
বিশ্বের সব দেশী মেডিকেল আবেদন করবার জন্য যোগ্য নয় ভারতের মেডিকেল ভিসা পাওয়ার
জন্য যেসব যোগ্যতা থাকা অত্যাবর্ষক তা হল
- আবেদনকারী কে অবশ্যই স্থানীয় দেশের চিকিৎসকের পরামর্শ নেবে এবং ভারতের চিকিৎসা নেওয়ার আগে উক্ত চিকিৎসকের সুপারিশ কমে ভারতে ভিসা নিতে পারবে।
- আবেদনকারীকে এটা প্রমাণ করতে হবে যে তিনি অবশ্যই ভারতের হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আগ্রহী
- সমালোচনা মূলক চিকিৎসা অর্থাৎ কার্ডিয়াক রোগ অঙ্গ প্রতিস্থাপন নিউরো সার্কাস ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ রোগের জন্য এসব রোগীদের বিচার অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
মেডিকেল ভিসা পাওয়ার জন্য যে সকল পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে
- প্রথমে অনলাইনে ভিসা আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে।
- সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করে অনলাইনে আবেদনটি সাবমিট করে একটি প্রিন্ট কপি নিতে হবে।
- প্রয়োজনীয় সকল কাগজ নথিপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
- আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতের দূতাবাস পরিদর্শন করতে হবে।
- আবেদন ফরমটি ভাবে যথাযথভাবে জমা দিতে হবে।
জমা দানের ২১ দিনের মধ্যে অথবা তার একটি কম বা বেশি সময় এর মধ্যে ভিসাটি
অনুমোদিত হবে।
আরো পড়ুন:
কলকাতা থেকে ব্যাঙ্গালোর বিমান ভাড়া কত
আর্টিকেলের এ পর্য়ায়ে আমি আপনাদের জানাবো ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পেতে কত দিন
সময় লাগে। সাধারণত ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা পাওয়ার জন্য তিন দিন অর্থাৎ ৭২ ঘন্টা
পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে প্রক্রিয়াগুলো অগ্রগামী করার জন্য কিছু জরুরী
নিয়মকানুন এবং জরুরী ক্ষেত্রে অনুরোধ গুলি কম সময়ের মধ্যে প্রক্রিয়া করে।
যার জন্য ভিসার আবেদন জরুরি ভিত্তিতে করলে আরো কম সময়ে মেডিকেল ভিসা পেতে পারেন।
তবে শারীরিক সুস্থতা বা গুরুত্বতা মেডিকেল অবস্থান রোগীর উপস্থিতির উপর কোন জোর
নেই।
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসার মেয়াদ কতদিন দেয়
পাসপোর্ট এর যেমন নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে সেরকম বিচারও কিছু নির্দিষ্ট মেয়াদ
রয়েছে যে। মেয়াদ অতিক্রম হওয়ার পর উক্ত ব্যক্তি ওই দেশ ছেড়ে চলে আসতে হবে।
মেডিকেল হিসেবে এর ব্যতিক্রম নয়। মেডিকেল ভিসার জন্য কিছু নির্দিষ্ট সময় বেঁধে
দেওয়া হয়। উক্ত সময় শেষ হওয়ার আগেই রোগীকে পুনরায় দেশে ফিরে আসতে হয়।
মেডিকেল ভিসা সময় সাধারণত আগমনের দিন হতে সাত দিনের মধ্যে বৈধ হয়। রোগীর সাথে
আর একজন ব্যক্তি ভিসার জন্য মেডিকেল ভিসাতে এন্ট্রির অনুমতি পাই।
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
চিকিৎসা সেবা দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার সবথেকে উন্নত দেশ হওয়ায় ভারতে মেডিকেল
ভিসা বিশেষ করে বাংলাদেশীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদেশের স্বাস্থ্যসেবা
খাতে প্রায় ৪৭০ লক্ষ লোক নিয়োগপ্রাপ্ত রয়েছেন। যা দেশটির সর্বোচ্চ নিয়োগকারী
খাত হিসেবে পরিচিত। এ দেশটিতে প্রায় সপ্তানব্বই হাজার ৩০০ এরও বেশি পর্যটক
চিকিৎসার জন্য ভারতে আসে।
আরো পড়ুন: ঢাকা থেকে কলকাতার বিমান ভাড়া কত
সারা বিশ্বব্যাপী মেডিকেল ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচিত মন্তব্য গুলোর
মধ্যে ভারত ১০ নম্বর স্থানে অবস্থান করছে। উন্নত চিকিৎসা জন্য বাংলাদেশীদের
বেশিরভাগই মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারতে পাড়ি জমাচ্ছে। এদেশের ভিসা পাওয়ার জন্য
কিছু প্রয়োজনীয় নথিপত্র প্রয়োজন। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ভারতীয় মেডিকেল
ভিসা পাওয়ার জন্য কি কি নথিপত্র প্রয়োজন।
আবেদন পত্র: ভিসা আবেদনের প্রিন্ট কপি।
পাসপোর্ট ফটোকপি: পাসপোর্ট এর ফটোকপি। তবে অবশ্যই সর্বনিম্ন ২ পৃষ্ঠা
ফাঁকা থাকতে হবে এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস থাকতে হবে। যদি কারো
পুরনো পাসপোর্ট থাকে তাহলে নতুন টি এবং পুরাতনটি একটি করে কপি দিতে হবে।
ছবি: দুই কপি তোলা ভিসা সাইজের ছবি। যে ছবির মাপ হবে ২ ইঞ্চি বাই 2 ইঞ্চি
পেছনের রং অবশ্যই সাদা হতে হবে।
আইডি/জন্মসনদ ফটোকপি: ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি যাদের ভোটার আইডি কার্ড
নেই তাদের অনলাইনে নিবন্ধনকৃত জন্ম নিবন্ধন। যার দ্বারা পাসপোর্ট করা হয়েছে তার
ফটোকপি।
বর্তমান ঠিকানার প্রমান পত্র: আবাসস্থলের বিপরীতে বা আবাসস্থল এর
প্রমাণস্বরূপ বর্তমান ঠিকানার সাম্প্রতিক বিদ্যুৎ বিল/গ্যাস বিল/টেলিফোন বিল/পানি
বিল (যেকোনো একটি) সংযুক্ত করতে হবে। তবে আপনার যদি প্রিপেইড মিটার হয় তাহলে
অবশ্যই যে মিটার কার্ডটি রয়েছে তার দুই অংশের স্পষ্ট ফটোকপি দিতে হবে।
আরো পড়ুন:
স্টুডেন্ট আইডির ফটোকপি: যার জন্য ভিসার আবেদন করবেন স্টুডেন্ট হয় তাহলে
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ইসু কি তো স্টুডেন্ট কার্ড বা আইডি স্টুডেন্ট আইডির
ফটোকপি জমা দিতে হবে।
এনওসি: যদি আপনি সরকারি কর্মচারী অথবা কর্মকর্তা হন তাহলে অবশ্যই
এনওসি অর্থাৎ নো অবজেকশন সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে।
ট্রেডলাইসেন্স এর কপি: কোন ব্যবসায় যদি ভিসা করতে চান তাহলে অবশ্যই ট্রেড
লাইসেন্স এর ফটোকটি দিতে হবে।
চিকিৎসার নথিপত্র: বর্তমান দেশ হতে একটি চিকিৎসা নথি এবং চিকিৎসকের
সুপারিশ পত্র জমা দিতে হবে।
পরিচারকের পাসপোর্ট কপি: রোগীর সাথে যিনি যাবেন তার পাসপোর্ট
কপি।(মেডিক্যাল অ্যাডভেন্টেন্ট ভিসার জন্য)
পরিচারকের সম্পর্ক প্রমানক নথি: রোগীর সাথে কি সম্পর্ক তার প্রমান স্বরুপ
একটি প্রত্যয়ন পত্র।
মেডিকেল রিপোর্ট: মেডিকেল হতে ডাক্তার রিপোর্ট।
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা খরচ ২০২৪
যখন আমরা কোন জায়গায় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই তার আগে সেখানে যাওয়ার খরচ
সম্পর্কে এবং সে জায়গা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। কেননা এ সকল বিষয় না জানলে
আমরা পরবর্তীতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। তাই আপনাদের জানাতে চলেছি
ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসার-২০২৪ সালের খরচ কত।
আরো পড়ুন: অ্যাপোলো হাসপাতাল কলকাতা ডাক্তার লিস্ট
ভিসা আবেদনের খরচ হলো এক ৮০০ টাকা+ ৩% ভ্যাট এবং প্রসেসিং করতে ২০০ টাকার মত
লাগতে পারে। বাংলাদেশ আর কোন প্রকার ফ্রি প্রযোজ্য নহে। আপনি যদি আবেদন করতে না
পারেন তাহলে অবশ্যই যে কোন কম্পিউটারের অর্থাৎ যারা অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের আবেদন
করে থাকে সেই দোকানে গিয়ে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং আবেদন করতে পারবেন।
এছাড়াও ভিসার জন্য যে মাপের ছবি প্রয়োজন সেটাও আপনি দোকান থেকে সংগ্রহ করতে
পারেন। আরে এ সকল কাজ করার জন্য আরো কিছু টাকা খরচ হতে পারে।
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কত টাকা লাগে
এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য যে দুটি জিনিসের প্রয়োজন সেটি হল প্রথমত
পাসপোর্ট এবং দ্বিতীয়তঃ ভিসা। তবে পাসপোর্ট এর এর বিভিন্ন ধরনের ভাগ না থাকলেও
ভিসার জন্য বেশ কিছু ভাগ রয়েছে। আপনি এক দেশ থেকে আরেক দেশ হতে কি জন্য বাকি
কাজের জন্য যেতে চান তারপর নির্ভর করে ভিসা তৈরি করে অন্য দেশে যেতে হয়।
তবে আপনি যদি ভ্রমণ করার জন্য বিদেশে যেতে আগ্রহী হন তাহলে আপনার যে ভিসার
প্রয়োজন হবে তার নাম হচ্ছে টুরিস্ট ভিসা। বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে টুরিস্ট
ভিসার জন্য খরচ হয় তিন লাখ থেকে ৮ লাখ টাকার মত। তবে বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী
দেশ হওয়ায় ভারত ও শ্রীলঙ্কায় ভিসার খরচ খুবই কম। মাত্র কয়েক হাজার টাকা খরচ
করে আপনি ভারতীয় টুরিস্ট ভিসা তৈরি করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: অ্যাপোলো হাসপাতালে হেল্প লাইন নাম্বার হল
ভারতের টুরিস্ট ভিসার জন্য সর্বমোট খরচ হবে পাঁচ হাজার টাকা। একটা বিষয় মনে
রাখবেন ভিসার খরচ একই হলেও যাতায়াতের খরচ এক হবে না আপনি যদি আকাশ পথ অথবা
স্থলপটে যাতায়াত করেন তাহলে ভিন্ন ভিন্ন হবে।
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা করতে কি কি লাগে
সব কাজেরই একটা নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। আপনাকে সঠিক নিয়ম পালন করার মাধ্যমে কাজ
করতে হবে। ঠিক এরকমই ভিসা পাসপোর্ট করার জন্য কিছু নিয়মিত রয়েছে। যে নিয়মগুলো
অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি ভিসা এবং পাসপোর্ট তৈরি করতে পারবেন। এই নিয়ম কানুনের
মধ্যে রয়েছে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযোজন। ভিসা বানানোর জন্য কি কি ডকুমেন্ট
অর্থাৎ কাগজপত্র লাগে তা জেনে নেওয়া যাক।
পাসপোর্ট: ট্যুরিস্ট ভিসা বাড়ানোর জন্য আপনার অবশ্যই একটি পাসপোর্ট থাকতে
হবে এবং সেই পাসপোর্ট এর ফটোকপি লাগবে।
ছবি: আবেদন করবার সময় এক কপি রঙিন ছবি এবং এক কপি ক্যাম সাইজের ছবি
লাগবে। মনে রাখবেন ছবিগুলো যাতে কষ্ট এবং ল্যাব প্রিন্ট হয়।
ভোটার আইডি/জন্ম সনদ: আপনি পাসপোর্ট করার সময় যে কাগজ দ্বারা পাসপোর্ট এর
আবেদন করেছেন তার ফটোকপি জমা দিতে হবে। তবে বর্তমানে স্মার্ট কার্ড থাকা সত্ত্বেও
ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হচ্ছে ভিসা করার জন্য। তাই আপনার জন্ম নিবন্ধন
ডিজিটাল না থাকলে অবশ্যই ডিজিটাল করে নিতে হবে।
আবাসস্থলের প্রমাণপত্র: তাই আবাসস্থলের প্রমাণপত্র হিসাবে আপনার বাড়ির
বিদ্যুৎ বিলের কাগজের ফটোকপি অথবা পানির বিল এর ফটোকপি অথবা গ্যাস বিল গৃহ
ট্যাক্স রশিদের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
পেশার কাগজপত্র: আপনি কি ধরনের পেশায় নিযুক্ত আছেন তার প্রমাণক
হিসেবে কিছু কাগজ লাগবে। যেমন ধরুন কৃষি কাজ করলে কৃষি প্রত্যয়ন পত্র (যেটি আপনি
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ/সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা হতে সংগ্রহ করতে পারবেন), ব্যবসা
করলে ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি, চাকুরী করলে এনওসি সংযুক্ত করতে হবে।
ব্যাংক স্টেটমেন্ট: ভিসার জন্য অবশ্যই আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন
হবে।
পাসপোর্ট পেজের ফটোকপি: আপনার পাসপোর্টে কতটি পাতা ফাঁকা রয়েছে তার একটি ফটোকপি
জমা দিতে হবে
পূর্ববর্তী ভিসার বিবরণ: যদি আপনার পরবর্তী কোন ভিসা থেকে থাকে তাহলে তার
ফটোকপি অবশ্যই জমা দিতে হবে আর যদি আপনি পাসপোর্টটি হারিয়ে ফেলেন তাহলে থানায়
জিটি করে জিডি কপি সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ কতদিন
আগেই বলেছি সব কাজের ই কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে। নিয়ম-নীতি অনুসংখ্যার মাধ্যমে
আপনি উক্ত কাজ হাসিল করতে পারবেন। বর্তমানে কিছু নিয়ম নীতি অনুসরণ করার মাধ্যমে
ইন্ডিয়ান এ টুরিস্ট ভিসা আবেদন করা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আপনারা অবগত হয়েছেন যে
করোনা মহামারীর কারণে ইন্ডিয়ান ভিসার কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল।
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় ডান পাশে ঘুমালে কি হয়
কিন্তু মহামারী শেষ হওয়ার ভারত সরকার আবারও ইন্ডিয়ান ভিসার কার্যক্রম চালু
করেছে আর ভিসার মেয়াদ কতদিন হবে সেটা আপনার ভিসা টাইপের উপর নির্ভর করবে। নিম্নে
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ কতদিন সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো।
ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ: ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ
হচ্ছে ৩০ দিন, ৯০ দিন এবং ১ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। এছাড়াও আরো কয়েকটি ভিসার
মেয়াদ সম্পর্কে উল্লেখ করা হলো:
ব্যাবসায়িক ভিসা: ইন্ডিয়ান ব্যবসায়িক ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন, ৯০ দিন, বা এক
বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে।
স্টুডেন্ট ভিসা: ইন্ডিয়ান স্টুডেন্ট ভিসা এক বছর, দু বছর বা পাঁচ বছর
পর্যন্ত হয়ে থাকে
মেডিকেল ভিসা: ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা ৩০ দিন ৯০ দিন বা এক বছর পর্যন্ত
হয়ে থাকে।
শেষ কথা
পরামর্শমূলক কিছু শেষ কথা হল আপনি যদি এ কিসের জন্য ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা করতে
চান তাহলে অবশ্যই ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার পরে ভিসা করা
সিদ্ধান্ত নিবেন। প্রয়োজনের পরামর্শের জন্য আপনি অবশ্যই অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে
পারেন। আপনি কোন মেডিকেলে চিকিৎসা করাতে চান, কি ধরনের চিকিৎসা করাতে চান,
চিকিৎসা করতে কি পরিমাণ টাকা খরচ হবে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানার পরে
ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url