উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারন সমূহ বিস্তারিত জেনে নিন

সম্মানিত পাঠক আসসালামুয়ালাইকুম, উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারন সমূহ নিয়ে আজকের এই আর্টিকেল। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি মরুভূমির প্রানী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি এটা না জেনে থাকেন উট পানি পান না করে কতদিন থাকতে পারে তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পাঠ করবেন।
উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারন সমূহ বিস্তারিত জেনে নিন
সম্মানিত পাঠক এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন উট কেন মরুভূমিতে থাকে, কেন উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়, উট কি পানি না খেয়ে ১০০ মাইল হাঁটতে পারে, কোন প্রাণী কখনো পানি পান করে না, কোন প্রাণী পানি ছাড়া ১০ বছর বাঁচতে পারে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়ে যাবেন।

উট পানি পান না করে কতদিন থাকতে পারে

মরুভূমি একটি অদ্ভুত এলাকা। যেকোনো প্রানীর পক্ষে এরকম জায়গায় টিকে থাকা বেশ কষ্টদায়ক ব্যাপার। কেননা মরুভূমিতে কোন ধরনের জল থাকে না এটা আমাদের সবার জানা। জল থাকলেও সেটি খুব সীমিত। পৃথিবীর যেগুলো জায়গা রয়েছে তার মধ্যে সবচাইতে উষ্ণতম এলাকা এবং অনুর্বর এলাকা হলো মরুভূমি। তা সত্ত্বেও উট নামক প্রাণীটি এই এলাকায় কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করা মাধ্যমে খুব সহজে বেঁচে থাকতে পারে। 
মরুভূমি এলাকা থেকে তাদের খাবার সংগ্রহ করতে হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে মরুভূমি এলাকা পানির স্বল্পতা অনেক। এই এলাকায় উট পানি পান না করে কতদিন থাকতে পারে? হ্যাঁ এবার আপনার প্রশ্নের উত্তরে আসা যাক, উটের পানির পান করা শীতকালে এবং গ্রীষ্মকালে দু রকমের হয়ে থাকে। এই দুই মৌসুমে উট দু'রকম ভাবে পানি পান করে বেঁচে থাকতে পারে। 

সাধারণত একটি উট সুস্থ শরীরে মরুভূমিতে জল ছাড়া প্রায় সাড়ে ২০ দিন থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত অনায়াসে বেঁচে থাকতে পারে। তবে একটি তথ্যমতে দেখা গেছে যে একটি প্রাপ্তবয়স্ক উট গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে ৫ থেকে ৬ দিন এবং শীতের সময় অর্থাৎ শীতকালে ২৫ থেকে ৩০ দিন বাঁচতে পারে। তথ্য মতে, অনেকের ধারণা যে উট মরুভূমিতে পানি ছাড়া কয়েক মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। 

তবে এ ধারণাটা সঠিক নয়। মরুভূমিতে পানি পান না করেও কয়েক মাস নয় এক মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারন

আমরা অনেকেই মনে করি মরুভূমির প্রাণী হোক কুজের ভেতর পানি জমিয়ে রাখে। আসলে এটি আমাদের একটি ভ্রান্ত ধারণা। আসলে এর সঠিক ধারণা বা ভিত্তি হল একটি প্রাপ্তবয়স্ক উট যখন মরুভূমিতে বেঁচে থাকে বা মরুভূমির উপর দিয়ে হাঁটা চলা করে তখন ওই উটটি কোন কিছু না খেয়ে ১৭ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে সক্ষম। 

তবে খুব তীক্ষ্ণ রোদের উপর দিয়ে হাঁটাচলা করার সময় ওদের কুজ ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। এজন্য অনেকেই এটা ধারণা করে যে হয়তোবা তার কুজের ভেতর পানি জমিয়ে রাখে। আসলে উটের যে কুজ  রয়েছে সেখানে অনেক বেশি পরিমাণে চর্বি জমা হয়ে থাকে। যখন মরুভূমির উপর দিয়ে উট হাঁটা চলাফেরা করে এবং না খেয়ে থাকে তখন উট  চর্বি খাবারের মতো কাজ করে। 
একটি প্রাপ্ত বয়সে উট যখন পানি পান করে তখন সে একসাথে ১২০ থেকে ১৫০ লিটার পানি পান করতে পারে। আর এই অধিক পরিমাণে পানি পান করার জন্য একটি উট মরুভূমিতে অনেক বেশি সময় তার পানির পিঠাটা দূর করতে পারে এবং সে দীর্ঘ সময় ধরে হাঁটা চলাফেরা স্বার্থেও তার পানির জন্য পিপাসা লাগে না। 

তাছাড়াও উটের শরীরে এমনটি অভিযোজন শারীরিক তাপমাত্রা প্রস্রাবের পরিমাণ কম সূর্যের তাপমাত্রা তার চর্বি ভেদ করে শরীরের রেডিয়াশনকে নিয়ন্ত্রন করতে পারার কারণে তার পানির পরিমাণ অর্থাৎ অন্যান্য প্রাণীর যে পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন তার চেয়ে খুব পানির প্রয়োজন হয়। এতক্ষনে আপনি নিশ্চয়ই এটা বুঝতে পেরেছেন যে উট অবশ্যয় তার পূজার মধ্যে পানি জমে রাখে না।

এটা আসলে সবার একটি ভ্রান্ত ধারণা। তবে উট তাদের রক্তে পানি জমিয়ে রাখতে সক্ষম হয়। আর এ সকল কারণে মরুভূমিতে উট পানি ছাড়া প্রায় একমাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। যা অন্য প্রাণীরা পারে না। আর এ সকল সকল তথ্যের উপর ভিত্তি করে উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারন বলা হয়ে থাকে।

উট কেন মরুভূমিতে থাকে?

মরুভূমি এমন একটি জায়গা যেখানে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। আবার মরুভূমিতে পানি পাওয়াটা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। সে কারণেই উট যেহেতু মরুভূমির প্রাণী তাই পানি পান করা ছাড়াই উটকে সপ্তার পর সপ্তাহ থাকতে হয়। আর উট পানি ছাড়াই মরুভূমিতে থাকতে সক্ষম। কেননা উট এর পানি সংরক্ষণ করার জন্য এক বিশেষ ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। 

উটেরা সাধারণত গরমের সময় দেহের তাপমাত্রা অনেক ওঠানামা করাতে পারে। তাদের দেহে তাপমাত্রা যদি ৯০ ডিগ্রী দিয়ে শুরু হয় তাহলে দিনের শেষটা ১০০ ডিগ্রী এর ওপরে উঠে গেলে উঠে শরীরে ঘাম ধরতে থাকে। কিন্তু মানুষের জন্য এই সময়টা কিন্তু খুব কম। কেননা অল্পতেই মানুষ অল্প বয়সে তাদের শরীর থেকে পরিমাণে ঘাম ধরে। 
মানুষের শরীরে যে ধরনের তাপমাত্রার প্রয়োজন তার থেকে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়ে গেলে মানুষ অসুস্থ, অত্যাধিক ঘাম, এমনকি অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। আবার যখন ও প্রস্রাব করে তাদের শরীর থেকে খুব কম পরিমাণেই পানি বের হয়ে যায়। আর এ কারণে সাধারণত উট এর খুব একটা বেশি পানির দরকার হয় না। এছাড়াও উট এর শরীরে যে পশম রয়েছে সেই পশম ভেদ করে উট কে উটের শরীরে ভেতরে সূর্যের তাপমাত্রা খুব একটা প্রবেশ করতে পারে না। 

এই পশম উটকে সূর্যের অতিরিক্ত তাপমাত্রা থেকে রক্ষা করে। সে কারণেই তীক্ষ্ণ আবহাওয়াতে উটের মরুভূমি বালিতে চলাফেরা করতে কোন ধরনের অসুবিধা হয় না। এমনকি ঈদের চামড়া উটের পায়ের নিজ পর্যন্ত থাকে বলে তীক্ষ্ণ বালি যে তাপ রয়েছে সেটা তাকে স্পর্শ করতে পারেনা। এই তীক্ষ্ণ আবহাওয়াতে উট ছাড়া অন্য কোন প্রাণী এত দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকতে পারে না আর এ কারণে আমরা বলে থাকি উট কেন মরুভূমিতে থাকে?

কেন উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়

আমরা জানি সৌদি আরবে অনেক তীক্ষ্ণ মরুভূমি রয়েছে। পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় মরুভূমি নাম হচ্ছে সাহারা মরুভূমি যা আফ্রিকায় অবস্থিত। কিন্তু আরব দেশে বসবাসকারীদের সবসময়ই মরুভূমের সাথে যুদ্ধ করে জীবন যাপন করতে হয়। আর আরববাসীর কাছে খুব একটি অন্যতম মূল্যবান সম্পদ। কেননা উট মরুভূমি জীবনের একটি সহায়ক প্রাণী। 

যে কোন জায়গায় চলাচল করার জন্য অন্যান্য দেশের জনগণ জনসাধারণ যেভাবে যানবাহন ব্যবহার করে আরববাসীরা ব্যবসা-বাণিজ্যে বা যাতায়াত ক্ষেত্রে উট ব্যবহার করে থাকে। যেহেতু মরুভূমিতে যানবাহন চলাচল অনেক অসম্ভব সে কারণে আল্লাহতালা আরববাসীদের জন্য উট নামক প্রাণী একটি বিশেষ উপহার দিয়েছেন। তাই আরব বাসির কাছে ও আল্লাহর একটি বিশেষ নেয়ামত। 
একসময় যেকোনো অনুষ্ঠানে বা রক্তের দামে, জুয়া খেলার সময় বা কোন মনিবকে ক্রয় বিক্রয় করার জন্য সমাজে বিদ্যশালী লোকেরা সম্পদ হিসেবে এই উটকে ব্যবহার করত। উট থেকে যে সকল উপকরণ পাওয়া যায় যেমন দুধ, চামড়া, উটের পশম এই উপকরণগুলো অত্যন্ত দামি। বর্তমানে দামি দামি চিরুনি, দামি দামি বস্ত্র শিল্প, দামি দামি জুতা এই সবগুলোই আসে উটের চামড়া,হাড় থেকে।

একসময় আরবের চলাচলের জন্য বিশেষ কোনো রাস্তা ছিল না তাই তারা তীক্ষ্ণ মরুভূমির উপর দিয়ে যাতায়াত করার জন্য উট এর ব্যবহার অত্যন্ত অনুভূতি ছিল। আর তখন থেকে আরববাসীরা ব্যবসা-বাণিজ্য বা হাটে বাজারে নড়াচড়া করার জন্য যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে উটকে ব্যবহার করত। 

আর সে কারণেই উটকে আরব  বেদুইনের কাছে মরুভূমির জাহাজ হিসেবে গণ্য করা হয়। তারা একটি জাহাজের থেকেও উটকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। যেহেতু আরবের যাতার কর্মক্ষেত্র ব্যবসা বাণিজ্য সকল কিছুতেই তারা উটকে ব্যবহার করে সে কারণেই ভোটকে মরুভূমি জাহাজ বলা হয়। এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনি এটা বুঝতে পেরেছেন যে কেন উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।

উট কি পানি না খেয়ে ১০০ মাইল হাঁটতে পারে?

অত্যাধিক পরিমাণে ওজন বহন করতে পারে। উট ১৮০ থেকে ২০০ পর্যন্ত ওজন মরুভূমির তীব্র বালির উপর দিয়ে খুব সহজেই বহন করে নিয়ে যেতে পারে। তীব্র গরমে অথবা শীতে এত ওজন বহন করতে উটের বিশেষ কোনো সমস্যা হয় না। উটের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যাধিক বেশি। অন্যান্য প্রাণী যেমন-গরুর, ছাগল, ভেড়া, মহিষ এগুলো প্রাণের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা চেয়ে উটের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যাধিক বেশি। 
কেন উট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যাধিক বেশি অনেক গবেষণা করো গবেষকরা এ নিয়ে কোন সঠিক তথ্য বের করতে পারেনি। উটের পায়ে শরীরের চামড়া দিয়ে মোড়ানো। সে কারণে তীব্র তাপমাত্রা সরাসরি শরীরের ভেতর প্রবেশ করতে পারে না। উটের শরীরের চেয়ে তাদের পা অত্যন্ত ঠুনকো কিন্তু অত্যাধিক শক্তিশালী আর সে কারণে ও অনেক বেশি পরিমাণে ওজন বহন করতে সক্ষম।

উট দিনে প্রায় ১০০ মাইলের বেশি হাঁটতে পারে। এদের গতি প্রতি ঘন্টায় ২৫ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে। তাদের পায়ের নিচে যে ঘোড়া রয়েছে সেখানে চর্বিযুক্ত চারটি বল রয়েছে। মরুভূমির উপর চলাচল করতে পারে।

কোন প্রাণী কখনো পানি পান করে না

পৃথিবীতে এমন কিছু আজব প্রাণী রয়েছে যারা খুব কম পরিমাণে পানি পান করেও জীবন যাপন করতে পারে। এর মধ্যে একটি হলো উট। উট অনেকে মনে করেন উঠ কোনরকমের পানি পান না করে বেঁচে থাকে। আসলে এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। তবে একটি প্রাণীর রয়েছে যেই প্রাণীটি কোন ধরনের প্রাণী পান না করে বেঁচে থাকে। প্রাণীটির নাম হচ্ছে কাঙ্গারু র‌্যাট। কেননা এদের পরিপাকতন্ত্র পরিচালনা করার জন্য পানির কোন প্রয়োজন হয় না। এ কারণে তারা পানি পান না করে বেঁচে থাকতে পারে।

কোন প্রাণী পানি ছাড়া ১০ বছর বাঁচতে পারে

পানি পান করা ছাড়া বা অল্প পানি পান করে কোন প্রাণী অনেক বেশি সময় বেঁচে থাকতে পারে কি না এসকল বিষয় নিয়ে আমাদের মনে প্রতিনিয়ত অনেক ধরনের প্রশ্ন উত্থাপিত হয়। অনেকে মনে করেন পানি ছাড়া কোন প্রাণী বেঁচে থাকতে পারেনা। কিন্তু না কিছু প্রাণী রয়েছে তাদের পরিপাকতন্ত্র এমন ভাবে সাজানো রয়েছে যে পরিপাকতন্ত্র পরিচালনা করার জন্য তাদের কোন পানির প্রয়োজন হয় না। প্রাণীটির নাম হল ক্যাঙ্গারু ইদুর। এই প্রাণীটি মরুভূমিতে বসবাস করে।

যাই হোক আমি এখন আপনাদের উঠ সম্পর্কে আরো বেশ কিছু তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হলো করলাম। 

একটি প্রাপ্তবয়স্ক মোটের ওজন কত?

একটি প্রাপ্তবয়স্কদের ওজন ৮ মন থেকে ১৮ মন পর্যন্ত হতে পারে।

একটি ওট উচ্চতা কত?

ওর সাধারণত৬-৭ ভোট পর্যন্ত উচ্চতা হতে পারে।

একটি প্রাপ্তবয়স্ক ওর কত বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে?

একটি প্রাপ্তবয়স্ক প্রায় ৪৫-৫০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।

একটি ও প্রতিদিন কত কিলোমিটার পথ হাঁটতে পারে?

একটি প্রতিদিন প্রায় ৩৫-৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত হাঁটতে পারে।

উট কত কেজি মালামাল বহন করতে পারে?

উট প্রায় ১৬০-১৯০ কেজি মালামাল বহন করতে পারে?

শেষ কথা

কোন এমন একটি প্রাণী যা কম পানি পান করে বিভিন্ন রকম করতে পারে। আসলে ওকে রক্তের পানি জমিয়ে রাখার একটি বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে। এছাড়াও উটের উটের পশম সূর্যের তাপমাত্রা শরীরে প্রবেশ করতে বাধা প্রদান করার জন্য এদের শরীর থেকে খুব কম পরিমাণে ঘাম ধরে এবং এদের প্রস্তাব খুবই কম। কারণে উট কম পান করে অনেক বেশি সময় থাকতে পারে। 

উট কথা অন্যান্য প্রাণী সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে করুন এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং আমার আরো অন্যান্য যেই পোস্টগুলো রয়েছে সেগুলো পাঠ করার মাধ্যমে আপনি আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url